Skip to main content

Posts

জেনে নিন ২০২৩ সালের সেরা ১০ প্রযুক্তি

আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি তে পিছিয়ে নেই কেউ। প্রতি মূহুর্তে পাল্টাচ্ছে পৃথিবী আর তার সাথে পাল্টাচ্ছে প্রযুক্তি। আগে কেউ কখনো যা ভাবতে পারেনি তথ্য প্রযুক্তির আমূল পরিবর্তনে তা সহজ হয়ে গেছে।প্রযুক্তির উন্নতি আমাদের জীবনব্যবস্থা কে সহজ করে দিয়েছে। যত দিন এগুচ্ছো ততোই নিত্য-নতুন প্রযুক্তি হাতছানি দিচ্ছে।প্রযুক্তি ছাড়া আজকাল কোনো কিছু করা অকল্পনীয়। প্রযুক্তি যেভাবে আমাদের সাথে মিশে আছে আমাদেরও উচিত প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করা, এ সর্ম্পকে সচেতন হওয়া এবং প্রযুক্তিগত  সুবিধা নিয়ে জীবনকে সহজ ও সুন্দর করা।কারন প্রাত্যহিক জীবনে প্রযুক্তি ছাড়া চলা দায়। আজকে যুগান্তকারী এমন কিছু প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করবো। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence)  ইন্টারনেট অফ থিংস  (IOT-Internet of Things) ব্লকচেইন (Blockchain) 3D প্রিন্টিং (3D Printing)  এজ কম্পিউটিং (Edge computing)  কোয়ান্টাম কম্পিউটিং (Quantum Computing)  5G প্রযুক্তি (5G) সাইবার সিকিউরিটি(Cyber Security) ডিজিটাল ট্রাস্ট(Digital Trust)   আরপিএ (RPA) ১. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অন্যতম এক

মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে হ্যাঁ এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায়। আমাদের ফোনে থাকা ছবি ও ভিডিও সমূহ অনেক প্রিয় স্মৃতি বহন করে আর সব থেকে খারাপ লাগে যখন প্রিয় স্মৃতিগুলো ভুলে ডিলিট হয়ে যায়। তাই এই পড়বে থেকে চলুন জেনে নেওয়া যাক মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায়। এই পর্ব থেকে আপনি জানতে পারবেন মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায় সম্পর্কে। ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবি একাধিক মাধ্যমে ফিরে পাওয়া যেতে পারে। কোন ছবি ডিলিট হয়ে গেলে তা একেবারে হারিয়ে যাবে এমন ভাবার কোন প্রয়োজন নেই। এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নিন মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায়। পোষ্ট সূচিপত্রঃ মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায় মোবাইল থেকে ডিলিট করা ছবি ফিরিয়ে আনার সহজ উপায় google photos এর মাধ্যমে গুগল ড্রাইভ এর মাধ্যমে ডিলিট করা ছবি ফিরে আনার উপায় ডিলিট করা ছবি ফিরে আনার অ্যাপ হারানো অ্যান্ড্রয়েড ফোন খুঁজে পাওয়ার উপায় শ

এক আর্টিকেলেই জেনে নিন ল্যাপটপের সমস্যা ও সমাধান

হুটহাট ল্যাপটপ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে! বিপদে পড়ে আপনাকে বারবার দৌঁড়াতে হচ্ছে ল্যাপটপ ঠিক করার শপগুলিতে। সার্ভিসিংয়ের পেছনে যাচ্ছে একগাদা খরচ। সবকিছু সামাল দিতে দিতে আপনাকেও হাঁপিয়ে যেতে হচ্ছে। তবে এসব সমস্যা কিন্তু ক্ষনিকের। আপনি চাইলেই ঘরে বসে ল্যাপটপের সমস্যা ও সমাধান করে নিতে পারেন। কিভাবে? জানতে হলে আমাদের পুরো আর্টিকেলটি সাথে থাকুন। আশা করি কমন কিছু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারলে তা আপনাদের বেশ কাজে লাগবে।  সূচিপত্র  ল্যাপটপ ওভারহিটিং সমস্যা এবং সমাধান  ল্যাপটপকে ওয়াইফাই কানেকশনের সাথে যুক্ত করতে না পারা সমস্যা এবং সমাধান  ল্যাপটপ চালু না হওয়ার সমস্যা এবং সমাধান  ল্যাপটপে যেকোনো কীবোর্ড সমস্যা এবং এর সমাধান  ল্যাপটপের ব্যাটারি চার্জ ধরে রাখতে না পারার সমস্যা ও সমাধান  ল্যাপটপে ভাইরাস বা স্পাইওয়্যার সংক্রমণ সমস্যা ও এর সমাধান  নতুন ল্যাপটপ কেনার পূর্বে যেসব বিষয় মাথায় রাখা জরুরি ল্যাপটপ ওভারহিটিং সমস্যা এবং সমাধান  যাদের ল্যাপটপ দ্রুত হিট হয়ে যায় তাদের ল্যাপটপ কিন্তু খুব ধীরগতিতে কাজ করা শুরু করে। যা বেশ বিরক্তির সৃষ্টি করে। ল্যাপটপ ঘন ঘন ক্র্যাশের ফলে দ্রুত পুরোপুরি অকার্যকর হয়ে যেতে

ফেসবুকের ২১টি ক্ষতিকর দিক জেনে নিই

ফেসবুক হল মেটা প্ল্যাটফর্মসের মালিকানাধীন একটি বিশ্বব্যাপী সামাজিক নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে ফ্রীতে সদস্য হওয়া যায়। ফেসবুক ব্যবহারকারীগণ তাদের বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন।  শিক্ষার্থীদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য প্রতি শিক্ষাবর্ষের শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দেওয়া বইয়ের নামানুসারে এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে। ফেসবুকের আবার ক্ষতি কি? এটি তো নিতান্তই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম। উপরন্তু ইদানীং এটিকে অনেকের ব্যবসা আর জীবিকার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করছেন। কত্ত পুরোনো বন্ধুদের খুঁজে পাওয়া যায় এই ফেসবুকে—যুক্ত থাকা যায় পৃথিবীর সব প্রান্তের সঙ্গে। জানা যায় অনেক কিছু, এমনকি সংবাদপত্র আর টেলিভিশনের চেয়েও দ্রুততর সময়ে হালনাগাদ তথ্যটি পাওয়া যায় ফেসবুকে। সবই তো ভালো। কথা সত্য। ফেসবুক সত্যিই ভালো। কিন্তু ‘ভালো’ভাবে এর ব্যবহার করতে না পরলে সমুদয় ক্ষতি। যেমন বিদ্যুতের কথা

মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়?

মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় -আজ আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনাদের ভালোভাবে জানানোর চেষ্টা করবো। কিন্তু তার আগে আপনাদের মার্কেটিং কাকে বলে সে সম্পর্কে জানানো দরকার বলে আমি মনে করি।  এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের মার্কেটিং কি, কত ধরনের মার্কেটিং হতে পারে তার সব কিছু নিয়ে একটা সাধারণ ধারণা দেয়ার প্রয়াস পেয়েছি।  মার্কেটিং এর সংজ্ঞা মার্কেটিং হল বাজার গবেষণা এবং বিজ্ঞাপন সহ পণ্য বা পরিষেবার প্রচার ও বিক্রয়ের কাজ বা ব্যবসা। মার্কেটিং বা বিপণন আজ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে যা প্রতিটি কোম্পানি এবং সংস্থা তাদের উন্নয়ন কৌশলপত্রে প্রয়োগ করে থাকে। অনেক কোম্পানি তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিপণন কৌশল ব্যবহার করে কারণ তারা নিজেদের প্রচার করতে এবং তাদের পণ্য বা পরিষেবার বিক্রয় বাড়াতে কাজ করে। আজকাল ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলির মধ্যে একটি হলো মার্কেটিং। লোকেরা প্রায়শই মার্কেটিং কী তা জানে না এবং যখন জিজ্ঞাসা করা হয় যে মার্কেটিং কী, তারা প্রায়শই উত্তর দেয় যে তারা এটিকে বিক্রয় বা বিজ্ঞাপন হিসাবে মনে করে। যদিও এই উত্তরগুলি ভুল নয়, কিন্তু তারা শুধুমাত্র বিপণনের অংশমাত্র। মার্ক

গেমিং এর জন্য কোন প্রসেসর সবচেয়ে ভালো?

গেম খেলতে কে না ভালোবাসে? ভার্চুয়াল গেমিং বর্তমান প্রজন্মের কাছে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মাধ্যম। প্রায় সকল বয়সের মানুষই তাদের অবসর যাপনের জন্য ভার্চুয়াল গেমিংকেই বেছে নিতে অত্যন্ত পছন্দ করে। তবে তরুণ প্রজন্মের কাছে এটি অত্যন্ত ফেভারিট একটা বিষয়। গেম খেলতে খেলতে অনেকেই বাইরের দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যায়। কিন্তু এত ভালোলাগার একটি বিষয়ে যদি কোন বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়, তাহলে সেটা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। বন্ধুরা র‍্যামের পাশাপাশি আপনাকে সঠিক প্রসেসরটিও বেছে নেয়া গেমিং এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আসুন দেখে নেই গেমিং এর জন্য কোন প্রসেসরটি সবচেয়ে ভালো। কোন Processor টি ভালো তা জানার আগে আমরা আসুন সংক্ষেপে জেনে নেই প্রসেসর আসলে কী কাজ করে বা প্রসেসরের কাজ কী।  প্রসেসর হলো কম্পিউটারের এমন একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যা কম্পিউটারকে পরিচালনার জন্য যা যা করা দরকার তার পূরোটাই এই প্রসেসর সম্পাদন করে থাকে। এটি প্রসেস করে বলে এর নাম প্রসেসর। একটি প্রসেসরকে আবার CPU ও বলা হয়ে থাকে। ধরুন আপনি একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে আপনার কম্পিউটারক একটি কমান্ড দিলেন এখন আপনার কম্পিউটার তা সম্পাদনের জন্য যা যা করে

৩০, ৪০, ৫০+ বছর বয়সে কি ক্যারিয়ার পরিবর্তন সম্ভব?

পরিবর্তন জীবনের একটি ধ্রুবক। সুতরাং, আপনি যে কোনও বয়সে আপনার ক্যারিয়ার পরিবর্তন করার কথা ভাবতে পারেন। আপনি যদি মনে করেন ৩০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তন, ৪০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তন কিংবা ৫০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে চান তবে আমাদের অভিজ্ঞতা বলে আপনি ৩০, ৪০, ৫০+ বছর বয়সে আপনার ক্যারিয়ার পরিবর্তন সম্ভব। মূল কথা হলো আপনি যদি বসে বসে ভাবছেন "আমার একটি নতুন ক্যারিয়ার দরকার" কিন্তু আপনি ঠিক কোথা থেকে শুরু করবেন তা জানেন না, আপনি ঠিক কী করবেন তা জানতে পারবেন আমাদের এই আর্টিকেলের শেষ। ৩০ বছর বয়সে কিভাবে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করবেন? ৩০ বছর বয়সে আপনার ক্যারিয়ারে এমন একটি সময় আসতে পারে যখন আপনি আপনার কর্মজীবনের পথ পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন। ক্যারিয়ার পরিবর্তন বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, তবে ক্যারিয়ার পরিবর্তনের বিষয়ে কৌশলগত হওয়ার অনেক বিষয় রয়েছে। ৩০ বছর বয়সে আপনি কিভাবে আপনার ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে পারেন তা নিম্নে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। ৩০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তনের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে: আপনার বর্তমান ক্যারিয়ার এব