Skip to main content

Posts

ফেসবুকের ২১টি ক্ষতিকর দিক জেনে নিই

ফেসবুক হল মেটা প্ল্যাটফর্মসের মালিকানাধীন একটি বিশ্বব্যাপী সামাজিক নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট, যা ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে ফ্রীতে সদস্য হওয়া যায়। ফেসবুক ব্যবহারকারীগণ তাদের বন্ধু সংযোজন, বার্তা প্রেরণ এবং তাদের ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারেন, সেই সাথে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল-ভিক্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারেন।  শিক্ষার্থীদের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য প্রতি শিক্ষাবর্ষের শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দেওয়া বইয়ের নামানুসারে এই ওয়েবসাইটটির নামকরণ করা হয়েছে। ফেসবুকের আবার ক্ষতি কি? এটি তো নিতান্তই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম। উপরন্তু ইদানীং এটিকে অনেকের ব্যবসা আর জীবিকার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করছেন। কত্ত পুরোনো বন্ধুদের খুঁজে পাওয়া যায় এই ফেসবুকে—যুক্ত থাকা যায় পৃথিবীর সব প্রান্তের সঙ্গে। জানা যায় অনেক কিছু, এমনকি সংবাদপত্র আর টেলিভিশনের চেয়েও দ্রুততর সময়ে হালনাগাদ তথ্যটি পাওয়া যায় ফেসবুকে। সবই তো ভালো। কথা সত্য। ফেসবুক সত্যিই ভালো। কিন্তু ‘ভালো’ভাবে এর ব্যবহার করতে না পরলে সমুদয় ক্ষতি। যেমন বিদ্যুতের কথা

মার্কেটিং কিভাবে করতে হয়?

মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় -আজ আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনাদের ভালোভাবে জানানোর চেষ্টা করবো। কিন্তু তার আগে আপনাদের মার্কেটিং কাকে বলে সে সম্পর্কে জানানো দরকার বলে আমি মনে করি।  এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের মার্কেটিং কি, কত ধরনের মার্কেটিং হতে পারে তার সব কিছু নিয়ে একটা সাধারণ ধারণা দেয়ার প্রয়াস পেয়েছি।  মার্কেটিং এর সংজ্ঞা মার্কেটিং হল বাজার গবেষণা এবং বিজ্ঞাপন সহ পণ্য বা পরিষেবার প্রচার ও বিক্রয়ের কাজ বা ব্যবসা। মার্কেটিং বা বিপণন আজ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে যা প্রতিটি কোম্পানি এবং সংস্থা তাদের উন্নয়ন কৌশলপত্রে প্রয়োগ করে থাকে। অনেক কোম্পানি তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিপণন কৌশল ব্যবহার করে কারণ তারা নিজেদের প্রচার করতে এবং তাদের পণ্য বা পরিষেবার বিক্রয় বাড়াতে কাজ করে। আজকাল ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলির মধ্যে একটি হলো মার্কেটিং। লোকেরা প্রায়শই মার্কেটিং কী তা জানে না এবং যখন জিজ্ঞাসা করা হয় যে মার্কেটিং কী, তারা প্রায়শই উত্তর দেয় যে তারা এটিকে বিক্রয় বা বিজ্ঞাপন হিসাবে মনে করে। যদিও এই উত্তরগুলি ভুল নয়, কিন্তু তারা শুধুমাত্র বিপণনের অংশমাত্র। মার্ক

গেমিং এর জন্য কোন প্রসেসর সবচেয়ে ভালো?

গেম খেলতে কে না ভালোবাসে? ভার্চুয়াল গেমিং বর্তমান প্রজন্মের কাছে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মাধ্যম। প্রায় সকল বয়সের মানুষই তাদের অবসর যাপনের জন্য ভার্চুয়াল গেমিংকেই বেছে নিতে অত্যন্ত পছন্দ করে। তবে তরুণ প্রজন্মের কাছে এটি অত্যন্ত ফেভারিট একটা বিষয়। গেম খেলতে খেলতে অনেকেই বাইরের দুনিয়ার সবকিছু ভুলে যায়। কিন্তু এত ভালোলাগার একটি বিষয়ে যদি কোন বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়, তাহলে সেটা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। বন্ধুরা র‍্যামের পাশাপাশি আপনাকে সঠিক প্রসেসরটিও বেছে নেয়া গেমিং এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আসুন দেখে নেই গেমিং এর জন্য কোন প্রসেসরটি সবচেয়ে ভালো। কোন Processor টি ভালো তা জানার আগে আমরা আসুন সংক্ষেপে জেনে নেই প্রসেসর আসলে কী কাজ করে বা প্রসেসরের কাজ কী।  প্রসেসর হলো কম্পিউটারের এমন একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যা কম্পিউটারকে পরিচালনার জন্য যা যা করা দরকার তার পূরোটাই এই প্রসেসর সম্পাদন করে থাকে। এটি প্রসেস করে বলে এর নাম প্রসেসর। একটি প্রসেসরকে আবার CPU ও বলা হয়ে থাকে। ধরুন আপনি একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে আপনার কম্পিউটারক একটি কমান্ড দিলেন এখন আপনার কম্পিউটার তা সম্পাদনের জন্য যা যা করে

৩০, ৪০, ৫০+ বছর বয়সে কি ক্যারিয়ার পরিবর্তন সম্ভব?

পরিবর্তন জীবনের একটি ধ্রুবক। সুতরাং, আপনি যে কোনও বয়সে আপনার ক্যারিয়ার পরিবর্তন করার কথা ভাবতে পারেন। আপনি যদি মনে করেন ৩০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তন, ৪০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তন কিংবা ৫০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে চান তবে আমাদের অভিজ্ঞতা বলে আপনি ৩০, ৪০, ৫০+ বছর বয়সে আপনার ক্যারিয়ার পরিবর্তন সম্ভব। মূল কথা হলো আপনি যদি বসে বসে ভাবছেন "আমার একটি নতুন ক্যারিয়ার দরকার" কিন্তু আপনি ঠিক কোথা থেকে শুরু করবেন তা জানেন না, আপনি ঠিক কী করবেন তা জানতে পারবেন আমাদের এই আর্টিকেলের শেষ। ৩০ বছর বয়সে কিভাবে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করবেন? ৩০ বছর বয়সে আপনার ক্যারিয়ারে এমন একটি সময় আসতে পারে যখন আপনি আপনার কর্মজীবনের পথ পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন। ক্যারিয়ার পরিবর্তন বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, তবে ক্যারিয়ার পরিবর্তনের বিষয়ে কৌশলগত হওয়ার অনেক বিষয় রয়েছে। ৩০ বছর বয়সে আপনি কিভাবে আপনার ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে পারেন তা নিম্নে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। ৩০ বছর বয়সে ক্যারিয়ার পরিবর্তনের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে: আপনার বর্তমান ক্যারিয়ার এব

Windows11 এবং Windows10এর মধ্যে পার্থক্য কি?

মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ বিগত ৫ অক্টোবর, ২০২১ উইন্ডোজ11 প্রকাশ করার পর থেকে সবাই আলোচনা করছে আসলে Windows11 এবং Windows10 এর মধ্যে পার্থক্য কি? কোনটি বেশি ভাল? আমরা ইতিমধ্যে জানি যে মাইক্রোসফ্টের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ দুটি সংস্করণ হল উইন্ডোজ 10 এবং উইন্ডোজ 11। ডিজাইনের ক্ষেত্রে নতুনত্ব থাকা সত্ত্বেও এই দুটি অপারেটিং সিস্টেমকে আলাদা করা কঠিন কাজ নয়। দুটি অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে তাদের কর্মক্ষমতা এবং মূল বৈশিষ্ট্যগুলির চাক্ষুষ পরিবর্তনের চেয়ে বেশি পরিবর্তন রয়েছে পারফরম্যান্স ও কোর ফিচারসমুহে। Windows11 এবং Windows10 চালিত কম্পিউটারগুলির জন্য Windows Update থেকে একটি বিনামূল্যের আপডেট হিসাবে আসে যা নির্দিষ্ট সমর্থিত প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলি পূরণ করে। এখন প্রশ্ন হল আপনার কি Windows 11 এ আপগ্রেড করা উচিত নাকি নয়? এছাড়াও, উইন্ডোজ 10 এবং উইন্ডোজ 11 এর মধ্যে পার্থক্য কী? চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেই Windows 10 এবং Windows 11 এর মধ্যেকার পার্থক্য সমূহ। Windows 11 এবং Windows 10 এর মধ্যে মূল পার্থক্য: 1. ডিজাইন এবং ইন্টারফেস উইন্ডোজ 11 এর লেআউট এবং ইন্টারফেস ডিজাইন খুবই উন্নত এবং এ

Microsoft Windows 11 এর সুবিধা ও অসুবিধা

Microsoft Windows 11 এর সুবিধা ও অসুবিধা: মাইক্রোসফ্ট উইন্ডোজ 11-এ এমন কিছু সহজ ব্যবহারযোগ্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো এর গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা বহুগুন বাড়িয়ে দিয়েছে ৷ এগুলোর মধ্যে রয়েছে সহজ নেভিগেশন, সার্চিং অপশন এবং থিমের নতুনত্ব। Windows 11 এর রয়েছে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় অউটলুকিং, লেআউট  সাপোর্টিং দুর্দান্ত উইন্ডো, আপডেট গেমিং সাপোর্টিং, উন্নত পারফরম্যান্স, কোয়ালিটিফুল মাল্টি-মনিটর কার্যকারিতা এবং অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপগুলির জন্য সমর্থনযোগ্য পরিকল্পনা৷ মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১১ Windows 11 হল Windows এর সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ সংস্করণ৷ Windows 11 অপারেটিং সিস্টেমকে ব্যবসা-বাণিজ্য, ব্যক্তিগত এবং গেমিং এ ব্যবহারের জন্য উন্নত প্রতিস্থাপন হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি উইন্ডোজ 10-এর একটি আপডেট ভার্শন, যার অর্থ হলো মাইক্রোসফট এই সংস্করণে উইন্ডোজের সীমাবদ্ধতাগুলোকে অনেকটা দূর করবে। মনে রাখতে হবে,  Windows 11 ফ্রীতে ডাউনলোড করতে আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই Windows 10-এর একটি প্রকৃত কপি থাকতে হবে। যদিও এর অনেক মোড আছে, তারপরও Windows 11 এখনও একটি নিরাপদ ও সবার পছন্দীয় ডিজাইন। এটি Windows ৮ এর চেয়ে ভ

২০২৩ সালে ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ার বাড়ানোর ২২ টি কার্যকরী টিপস

Instagram কেভিন সিস্ট্রম এবং মাইক ক্রিগার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি আমেরিকান ফটো এবং ভিডিও শেয়ারিং সামাজিক নেটওয়ার্কিং পরিষেবা। বিশ্বের জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে ইনস্টাগ্রাম অন্যতম। ইনস্টাগ্রামে এক বিলিয়নেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ইনস্টাগ্রাম একটি বিশাল সম্ভাবনাময় প্ল্যাটফর্ম। তাই ইনস্টাগ্রামে কীভাবে আপনার ফলোয়ার বাড়াবেন তার আগে আসুন কিছু দরকারী ইনস্টাগ্রাম পরিসংখ্যান দেখে নেওয়া যাক। ইনস্টাগ্রাম পরিসংখ্যান ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৬৪% এর বয়স ৩৪ বছরের কম। জুলাই ২০২২ এর সমীক্ষা অনুসারে বিজ্ঞাপনদাতারা ইনস্টাগ্রামের ১.৪৪০ বিলিয়ন ব্যবহারকারীর নিকট পৌঁছাতে পারে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে 'সক্রিয়' সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে। ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা প্রতিদিন প্রায় ৪.২ বিলিয়ন পোস্ট লাইক করে থাকেন। ইনস্টাগ্রাম ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের পোস্টগুলির এনগেজমেন্ট রেট সাধারণত ০.৮৩% থাকে। সংখ্যাগত দিক থেকে ইনস্টাগ্রামের সর্বাধিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ভারতে (২০১ মিলিয়ন), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (১৫৭ মিলিয়ন) এ