Skip to main content

Posts

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword

ইন্টারনেট ব্যাংকিং কি? ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর সুবিধা ও অসুবিধাগুলি কী কী?

ইন্টারনেট ব্যাংকিং কি? ইন্টারনেটের মাধ্যমে সাধারণ ব্যাংকিংকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা অনলাইন ব্যাংকিং বলা হয়। ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং হল ব্যাঙ্কের একটি ইলেকট্রনিক পরিষেবা যা আপনাকে ব্যাঙ্কের নিরাপদ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা পাঠানো, বিল পরিশোধ করার সুযোগ দেয়। ব্যাঙ্কগুলিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাদের সর্বশেষ পণ্য এবং পরিষেবাগুলি অফার করে ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা অনুরূপ ডিভাইসের মাধ্যমে করা হয় যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাঙ্কিং সাইটগুলির সাথে সংযোগ করতে পারে৷ এই ক্ষেত্রে, একজন গ্রাহক ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ করে ব্যাঙ্কের নির্দিষ্ট সুরক্ষিত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করেন। অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করার জন্য ব্যাংক গ্রাহককে প্রয়োজনীয় তথ্য (সাধারণত একটি আইডি এবং পাসওয়ার্ড) প্রদান করে। ই-ব্যাংকিং| e-Banking ই-ব্যাংকিং হল ব্যাঙ্কিংয়ের একটি পদ্ধতি যেখানে গ্রাহক ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইলেকট্রনিকভাবে লেনদেন পরিচালনা করে। ই-ব্যাংকিং এমন একটি প্রক্রিয়া নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয় যার মাধ্যমে একজন গ্রাহককে ইলেকট্রনিক এবং টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ব্যক্তিগত

জেনে নিন লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ কি?

আপনি যদি লিপ ইয়ার কাকে বলে, লিপ ইয়ার কিভাবে বের করে,লিপ ইয়ার কেন হয়, লিপ ইয়ার নির্ণয় করার শর্ত, লিপ ইয়ারের দিন সংখ্যা কত সে সম্পর্কে কোনো কিছুই  না জানেন তবে আজ এই আর্টিকেল এই নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। সূচিপত্র: 1.  লিপ ইয়ার কাকে বলে 2.  লিপিয়ার প্রচলনের ইতিহাস (history behind leap-year ) 3.  লিপ ইয়ার কেন হয় 4.  লিপ ইয়ার কিভাবে বের 5.  লিপ ইয়ার নির্ণয় করার শর্ত 6.  লিপ ইয়ারের দিন সংখ্যা কত 7.  পরবর্তী লিপ ইয়ার কবে কবে হবে লিপ ইয়ার কাকে বলে? What is a leap year? সাধারণত ইংরেজি বছর অনুযায়ী February মাসের দিনসংখ্যা হয় 28। কিন্তু প্রতি চার বছর অন্তর ফেব্রুয়ারি মাসে একটি অতিরিক্ত দিন যোগ করে সেটিকে 29 দিন করা হয় এবং সে বছরটি 365 দিন না হয়ে 366 দিন হয়ে থাকে। বছরটি যখন 366 দিন হয় তখন সেই বছরটিকে লিপইয়ার(leap year ) বা অধিবর্ষ বলা হয় লিপিয়ার প্রচলনের ইতিহাস (history behind leap-year ) লিপ ইয়ারের ধারণাটি 4,000 বছর আগে প্রাচীন মিশরীয়রা প্রথম চালু করেছিল। তারা বুঝতে পৃথিবীর সূর্যের চারপাশে একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে প্রায় 365.24 দিন ঠিক 365 দিন নয়। তাদের ক্যালেন্ডারগুলিকে

এসইও(SEO): ২০২৩ সালে এসইও এক্সপার্টদের জন্য ৭টি কর্মক্ষেত্র

এসইও(SEO): ২০২৩  সালে এসইও এক্সপার্টদের জন্য ৭টি কর্মক্ষেত্র ।  Search engine optimization  বা SEO একটি ধারণা যা আমাদের কাছে দুই দশকেরও কম সময়ে এসেছে। এটি এমন একটি লাভজনক এবং পছন্দসই কাজের ক্ষেত্র যে প্রায় প্রতিটি শিল্পে পুরুষ এবং মহিলারা এটিকে তাদের ভবিষ্যত ক্যারিয়ার হিসাবে গ্রহণ করেছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক বিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে এবং তাদের প্রত্যেককে গুগল, ইয়াহু, এর সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলের পৃষ্ঠাগুলিতে প্রথম হওয়ার উপর ফোকাস করতে হয়৷ সংক্ষেপে, SEO কে বলা হয় সার্চ ইঞ্জিনের রাজা। বেশিরভাগ পেশাদার এসইও এক্সপার্টরা শুধুমাত্র তাদের নিজস্ব কোম্পানির বিপণনে অভিজ্ঞ ছিলেন।  কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর অংশ হিসেবে SEO শেখানো হয়, এবং অনেক SEO এক্সপার্টরা একাডেমিকভাবে দক্ষতা অর্জন করেন এবং উচ্চ বেতনে চাকরি পেয়ে থাকেন। বেশিরভাগ আধুনিক পেশাদার এসইও এক্সপার্টরা ডেটা বিশ্লেষণ, লেখা, বিপণন, গবেষণা, ওয়েব সামগ্রী, এইচটিএমএল, লিঙ্ক বিল্ডিং, কম্পিটিটর বিশ্লেষণ এবং কীওয়ার্ড গবেষণায় দক্ষতা অর্জন করে থাকেন। পাশাপাশি Raven, Moz, এবং অন্যান্যদের মত SEO টুল ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করা প

পবিত্র শবেবরাত: ইবাদত-বন্দেগি ও তওবার রাত | করণীয় ও বর্জনীয়

পবিত্র শবেবরাত: ইবাদত-বন্দেগি ও তওবার রাত | করণীয় ও বর্জনীয় শাবান মাস বরকতময় একটি মাস। এ মাসকে রমজানের মুয়াজ্জিন হিসেবে অভিহিত করা হয়। সালাত আদায়ের জন্য মুয়াজ্জিন যেমন ডাক দেন তেমনি মাহে রমজানের সিয়াম সাধনার জন্য মুমিনদের প্রস্তুত হওয়ার তাগিদ দেয় এই মাস। শবে বরাতের শব্দের অর্থ কি?  শবেবরাত শব্দটি এসেছে ফরাসি শব্দ থেকে। আর “শবে” শব্দের অর্থ “রাত” এবং ”বরাত” শব্দের অর্থ “মুক্তি”। অর্থাৎ “শবে বরাত” এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে “মুক্তির রাত”। শবে বরাতকে আরবিতে লাইলাতুল বারাআত বলা হয়। পবিত্র শবেবরাত মুসলিম জীবনে শবে বরাত অন্যতম একটি মহিমান্বিত দিন। শব ফার্সি শব্দ। এর অর্থ রাত্রি। বরাত আরবি শব্দ। এর অর্থ মুক্তি। তাই শবেবরাত অর্থ মুক্তির রজনী। আরবি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে (১৫তম রজনীকে) শবেবরাত বলে। আবার একে অনেকে লাইলাতুল বরাতও বলে থাকেন। যার শাব্দিক অর্থ- মাগফিরাত বা মুক্তির রাত।বিশ্বাস করা হয়, এই রাতে মানুষের ভাগ্য যেমন নির্ধারণ করা হয়, তেমনি পাপ থেকে নিষ্কৃতির সুযোগ পাওয়া যায়। শবে বরাতের গুরুত্ব ও ফজিলত কুরআনের আলোকে  শবেবরাত পবিত্র কুরআনের একটি সূরায় লাইলাতুল মোবারাকাহ শব্দের উল্লেখ পাও

বিশ্ব ইজতেমা

ইজতেমা' একটি আরবি শব্দ যার অর্থ সমাবেশ, সভা বা সম্মেলন। 'বিশ্ব ইজতেমা' শব্দটি বাংলা ও আরবি শব্দের সংমিশ্রণ। প্রতিবছর তাবলিগ জামায়াতের উদ্যোগে টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা। লাখ লাখ মানুষের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে নিরলস প্রয়াস রাখছে তাবলিগ জামায়াত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমান যোগ দিচ্ছেন বিশ্ব ইজতেমায়। ২০১১সাল থেকে স্থানের স্বল্পতা এবং জনসমাগম বিবেচনা করে দুই ধাপে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয় এবং ২০১৭ সাল থেকে মুসল্লির সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে প্রতি বছর বিশ্ব ইজতেমায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায় মাত্র ৩২টি জেলার মুসল্লিরা। তাবলিগ আরবি শব্দ। এর অর্থ প্রচার করা। দীনহারা মানুষকে ইসলামের দিকে আসার আহ্বান জানানোকে তাবলিগ বলা হয়। হযরত আদম (আঃ) থেকে শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) পর্যন্ত সকল নবী-রাসূলগণের প্রধান কাজ ছিলো তাবলীগ। শেষ নবীর পরে তাবলীগের কাজ করছেন ওলী-আউলিয়াহ, পীর-মাশাহেক এবং আলেম সমাজ। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) ভারতের উত্তর প্রদেশের সাহরানপুর এলাকায় তাবলিগের প্রবর্তন করেন। মাত্র কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে তাবলিগ জামাতের মেহ

লাইলাতুল মেরাজ | পবিত্র শবে মেরাজ

আরবি শব্দ 'লাইলাতুল' অর্থ রাত এবং 'মেরাজ' অর্থ ঊর্ধ্বগমন। ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী, রজব মাসের ২৬ তারিখ রাতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। লাইলাতুল মেরাজ বা মেরাজের রাত (সাধারণভাবে শবেমেরাজ নামে পরিচিত) হল সেই রাত যে রাতে ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.) ঐশ্বরিক শক্তিতে বলীয়ান হয়ে ঊর্ধ্বাকাশে গমন  করেছিলেন এবং সৃষ্টিকর্তার সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। অনেক মুসলমান এই রাতটি ইবাদতের মাধ্যমে উদযাপন করে। আবার অনেক মুসলমান এই রাত উদযাপনকে বিদআত বলে থাকেন। ইসলামে মেরাজের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, কারণ এই মেরাজের মাধ্যমেই ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের দ্বিতীয় স্তম্ভ অর্থাৎ নামাজ মুসলমানদের জন্য অপরিহার্য (ফরজ) হয়ে যায় এবং এই সেই রাত যে  রাতে নবী মুহাম্মদ (সা.) দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করার বিধি মুসলমানদের জন্য নিয়ে আসেন। মেরাজ শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন, দিদার, সিঁড়ি, সোপান ইত্যাদি। হিযরতের ৬ মাস পূর্বে ২৬ রজবের দিবাগত রাতে রাসুল (সাঃ) মক্কা শরিফ হতে বায়তুল মোকাদ্দাস এবং বায়তুল মোকাদ্দাস হতে ঊর্ধ্ব আকাশে গমন, সপ্ত আকাশ ভ্রমণ, নবীগণের সঙ্গে সাক্ষাৎ, বেহেশত-দোজখ দর্শন,