Skip to main content

Posts

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম

ভোটার কার্ড(NID) বা জাতীয় পরিচয়পত্র একজন নাগরিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি, জমি ক্রয়-বিক্রয়, মামলা-মোকদ্দমা, ব্যাংক লেনদেন, বিদেশ ভ্রমণ, ছেলেমেয়েদের স্কুল-কলেজে ভর্তিসহ বিভিন্ন কাজে পরিচয়পত্রের প্রয়োজন হয়। বর্তমান সরকার দেশের মানুষকে সর্বোচ্চ নাগরিক সেবা দিতে স্মার্ট কার্ড বিতরণ ও যাচাই-বাছাই নিশ্চিত করছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও, কিছু ত্রুটি রয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ও আবেদনের নিয়ম বা পদ্ধতি জানা থাকলে সহজেই ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করা সম্ভব। আমাদের আজকের এই পোস্টের উদ্দেশ্য এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া। যেসব ভুল সংশোধন করা যায় ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো নাগরিকদের ভোটার আইডি কার্ড বা NID ইস্যু করা হয়েছিল। কিন্তু ইস্যু করার শুরু থেকেই এ ধরনের পরিচয়পত্রে নানা ত্রুটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জাতীয় পরিচয়পত্রে এ ত্রুটির কারণে জনগণকে চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে। যদিও অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করার একটি সহজ পথ রয়েছে, তবে এটি কীভাবে ঠিক করা যায় তা অনেকেই জানেন না। তবে আপনি ঘরে বসে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমাণ সহ অনলা

সার্চ ইজ্ঞিন কি? এবং সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে?

এসইও কথার সম্পূর্ণ মানে (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)। একটি ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ পোষ্টকে গুগল বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিন যেন ভালো ভাবে বুঝতে পারে এর জন্য এসইও কাজ করা হয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন একটি প্রোসেস যার মাধ্যমে ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি, কোয়ান্টিটি এবং ট্রাফিক বৃদ্ধি করা হয়। এসইও মাধ্যমে ওয়েবসাইটে বা পোষ্টে ফ্রি ট্রাফিক নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হয়। সার্চ ইজ্ঞিন কি? এবং সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে? সার্চ ইঞ্জিনকে বর্তমান সময়ের লাইব্রেরী বলতে পারেন। লাইব্রেরীতে যেমন লক্ষ লক্ষ বা হাজার হাজার বুক থাকে তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে লক্ষ লক্ষ বা কোটি কোটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজ স্টোর থাকে। আমরা যখন সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু টাইপ করি জানার জন্য বা অন্য যে কোন কারনে তখন সার্চ ইঞ্জিন লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইট বা পেজ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সব থেকে ভালো রেজাল্টটি আপনার জন্য খুঁজে বের করে। সব থেকে ভালো রেজাল্টটি আপনার জন্য খোঁজার জন্য সার্চ ইঞ্জিন প্রোগ্রামের সহযোগিতা নিয়ে থাকে। যা আমরা এলগরিদম বলে থাকি। কিন্তু কেউ জানে না এই এলগরিদম গুলো কি ভাবে কাজ করে। সার্চ এলগরিদম একটি বা দুইটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে একটি ওয়েবসাইট বা

নিজেকে পুরোপুরি চিনবো কিভাবে?

শিরোনাম দেখে অনেকেই বুঝতে পারছেন না এটা আবার কোন ধরণের কথা?  তাহলে কি এতদিন আমি নিজেকে চিনি না? আমি কীভাবে নিজেকে জানব এবং যখন আমি নিজেকে জানব তখন কী হবে? আমরা অনেকেই জীবনের অনেক গুলো বছর পার করে ফেলেছি। কেউ হয়ত দশ আবার কেউ বারো কেউ কেউ পনেরো কারো চল্লিশ আবার কারো তার ও বেশি।কিন্তু আমরা এর আগে নিজেকে চেনার মত সময়, সুযোগ পায়নি। অনেকে বুঝতেই চাইনি । আমরা যখন অনেক রকম সমস্যায় পড়ি তখন কোন সময় ভাগ্যের দোষ দেয়, না হয় অন্য কারো অথবা সময়ের। কিন্তু অনেক সময় এটার জন্য আমরা নিজেরাই দায়ি থাকি। কারন আমরা নিজেকে বুঝতে পারি না। তাই সমস্যা গুলো ও উপলব্ধি করতে পারি না। আবার আমরা সমস্যা নিয়ে ও চিন্তা ভাবনা করিনা। কিভাবে নিজেকে পরিবর্তন করবো? আপনি চাইলেই হঠাৎ নিজেকে বদলাতে পারবেন না,এর জন্য সময়ে লাগবে। ধীরে ধীরে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে, চেলেঞ্জ নিতে হবে ধাপে ধাপে।  রাতে ঘুমাইলাম সকাল উঠলাম তার পর বলবো আমি পরিবর্তন  হয়ে গেছি এটা কি আসলে সম্ভব। যদি সত্যি নিজের পরিবর্তন চান তাহলে সবার আগে নিজেকে সময় দিতে হবে। লক্ষ্য করে দেখুন কি কি বিষয়ে আপনি পরিবর্তন চান সে বিষয়টি খাতায় লেখা শুরু করুন।  ধীরে ধীরে নিজ

ভোল্টি কী? ভোল্টি প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা গুলো কি কি এবং ভোল্টি কিভাবে পাবেন?

Voice over LTE বা VOLTE হল মোবাইলে কথা বলার সর্বশেষ প্রযুক্তি। 4G-এর এই যুগে আমরা সবাই LTE শব্দটির সাথে পরিচিত। বিভিন্ন অপারেটর 4G (4G) LTE প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক পরিষেবা প্রদান করছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ভয়েস ওভার এলটিই বা ভিওএলটিই হল ভয়েস ওভার এলটিই বা ভিওএলটিই মোবাইলে কথা বলার সর্বশেষ প্রযুক্তি। 4G-এর এই যুগে আমরা সবাই LTE শব্দটির সাথে পরিচিত। বিভিন্ন অপারেটর 4G (4G) LTE প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক পরিষেবা প্রদান করছে। বর্তমানে, রবি, গ্রামীণফোন এবং বাংলালিংকের মতো বিভিন্ন ডিজিটাল এবং পরিষেবা সংস্থাগুলি বাংলাদেশে ভয়েস ওভার এলটি বা ভিওএলটিই পরিষেবা চালু করেছে। এখন আমরা জানি ভোল্টি কি? VoLTE প্রযুক্তির সুবিধা এবং অসুবিধাগুলি কী এবং কীভাবে VoLTE পাবেন? VoLTE কি?  VoLTE শব্দটিকে যদি আমরা  বিশ্লেষণ করি তবে এখানে Vo এবং LTE এ দুটি শব্দাংশ পাই। Vo এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Voice Over এবং LTE এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Long Term Evaluation। সুতরাং VoLTE শব্দের শাব্দিক পূর্ণরূপ হচ্ছে Voice Over Long

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্যবহৃত ছবির পরিমাপ

আজকাল আমরা প্রায় সবাই কমবেশি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করি। আমরা এই মাধ্যমগুলিতে বিভিন্ন ধরণের চিত্র ব্যবহার করি। কিন্তু আপনি কি জানেন যে প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহৃত ছবির কিছু সঠিক আকার থাকে? জানতাম না? তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক। ফেসবুক প্রোফাইল ইমেজ – ১৮০x১৮০ পিক্সেল। কভার ফটো – ৮৫১x৩১৫ পিক্সেল। টাইমলাইনে শেয়ার করা ছবিগুলির সাইজ – ১২০০x৬৩০ পিক্সেল। টাইমলাইনে শেয়ার করা লিঙ্কের ছবির আকার– ১২০০x৬২৭ পিক্সেল। ফেসবুক পেজের কভার ফটো – ৮২৮x৩১৫ পিক্সেল। টুইটার প্রোফাইল – 400x400 পিক্সেল সুপারিশ করা হলেও এটি 200x200 পিক্সেলে প্রদর্শিত হয়। হেডার – ১৫০০x৫০০ পিক্সেল। টাইমলাইনে শেয়ার করা ছবিগুলির সাইজ – টুইটার ফিডের ক্ষেত্রে এজন্য সর্বনিম্ন ৪৪০x২২০ পিক্সেল এবং সর্বোচ্চ ১০২৪x৫১২ পিক্সেল। ইন্সটাগ্রাম  প্রোফাইল – ১৮০x১৮০ পিক্সেল। যদিও এটি ডিসপ্লে করা হয়ে থাকে ১১০x১১০ পিক্সেলে এবং ওয়েবের ক্ষেত্রে একটি বাউন্ডিং বক্সের মধ্যে সার্কেলে এই ইমেজটি প্রদর্শন করা হয় যার আকার ১৫২x১৫২ পিক্সেল। ছবি – ১০৮০x১০৮০ পিক্সেল। কিন্তু।, ইন্সটাগ্রাম এই ছবিগুলোকে স্কেল করে থাকে ৬১২x৬১২ পিক্সেলে। যেহেতু বর্তমানে আর ব্

কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে?

Discovering, Crawling and Indexing সার্চ ইঞ্জিনের তিনটি প্রধান ধাপ সম্পূর্ণ হওয়ার পর পরর্বতী ধাপ গুলো অনুসরন করা হয়। যখন একজন ইউজার সার্চ করে তখন সার্চ ইঞ্জিন রিলেটেড রেজাল্ট গুলো ক্রোল করে থাকে। প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনের এলগোরিদম কখনো একই হয় না। কিন্তু গুগল হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। সুতরাং আমরা গুগল সার্চ ইঞ্জিনের Ranking ফ্যাক্টর গুলো নিয়ে আলোচনা করব। গুগলের প্রায় ২০০ প্লাস Ranking ফ্যাক্টর আছে। এবং এই ফ্যাক্টর গুলো নিয়ে কেউ বিস্তারিত ভাবে জানে না। তবে কিছু কিছু Ranking বিষয় নিয়ে আমরা সবাই জানি। চলুন সেই বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক। Backlinks Relevance Freshness Topical Authority Page Speed Mobile-friendliness ব্যাকলিংক-  কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে ব্যাকলিংক গুগলের র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর গুলোর মধ্যে একটি। গুগলের Andrey Lipattsev, গুগলের সার্চ কোয়ালিটি সিনিয়ার এই বিষয়টি কনফার্ম করেছেন যে গুগলের র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর গুলোর মধ্যে কন্টেন্ট এবং ব্যাকলিংক অন্যতম। ব্যাকলিংক হল আপনার পোষ্টের লিংক অন্য কোন ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত করাকে বুঝায়। যেমন আমি এই লেখাটি

কিভাবে আপনি আপনার ব্লগের জন্য সেরা কনটেন্ট লিখতে পারেন?

এই নিবন্ধে, আমি আপনাকে দেখাতে যাচ্ছি কিভাবে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনার ব্লগের জন্য সেরা বিষয়বস্তু লিখতে হয়। প্রথম ধাপ হল আপনার ব্লগের জন্য সঠিক বিষয় নির্বাচন করা। আপনি বিষয় পেতে গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে অনুসন্ধান করতে পারেন. একবার আপনি বিষয়টি বেছে নিলে পরবর্তী ধাপ হল আপনার পোস্টের জন্য একটি শিরোনাম বেছে নেওয়া। এমন কিছু চয়ন করুন যা আপনি প্রতিদিন পড়তে চান এবং নিশ্চিত করুন যে আপনি তথ্যমূলক সামগ্রী লিখছেন। কিভাবে আপনার ব্লগ সাইটের জন্য সেরা কন্টেন্ট লিখতে হয় তার শেষ ধাপ হল আপনার ব্লগে কন্টেন্ট যোগ করা। আপনার ব্লগে বিষয়বস্তু যোগ করুন এবং প্রতিবার নতুন পোস্ট করার সময় আপনার ব্লগে পিং করতে ভুলবেন না। এখন আপনি আপনার বিষয়বস্তু লিখেছেন এবং এটি আপনার ব্লগে একটি নতুন পোস্ট হিসাবে সংরক্ষণ করেছেন৷ আপনার ব্লগে পিং করার জন্য আপনি পিংগোমেটিক বা অনুরূপ টুলের মত একটি পিংিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিবার আপনি আপনার সামগ্রী আপডেট করার সময় এটি আপনার ব্লগকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিং করবে। প্রতিবার আপনি আপনার ব্লগ আপডেট করেছেন আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট পিং করতে হবে। কিভাবে আ