Skip to main content

ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায়


ঘরে বসেই লাখ টাকা আয় কথাটি শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটি পুরোপুরি সত্যি।কারন সময়ের সাথে সাথে বদলাচ্ছে প্রযুক্তি। গোটা দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয় আর এটা সম্ভবপর হয়েছে ইন্টারনেটের কারনে।আজকাল সবকিছু অনলাইন ভিত্তিক হচ্ছে শপিং করা, অনলাইনে ক্লাস করা, বই পড়া, বাজারে না গিয়েই বাজার করা, সারা বিশ্বের খবর নেওয়া। আর এগুলো করা যাচ্ছে এই অনলাইনের মাধ্যমে তাও ঘরে বসেই।এতোকিছু যদি অনলাইনে করা সম্ভব হয় তবে টাকা আয় করা বাদ যাবে কেনো।অনলাইনে যে কেউ খুব সহজেই আয় করতে পারবে। বর্তমানে ঘরে বসে কাজ করার উপায় এর মধ্যে রয়েছে আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ারসহ আরো অনেক মার্কেটপ্লেস। এসব ক্ষেত্র বাইরে যাওয়ার ঝামেলা ছাড়াই কয়েকঘন্টা কাজ করে আয় করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা।তবে তার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

চলুন জেনে নেয়া যাক অনলাইনে আয় করার জনপ্রিয় কয়েকটি উপায় সর্ম্পকে। 

  • অনলাইনে ব্লগিং করে আয়

  • ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় 

  • ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়

  • কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে আয়
  • গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়

  • ফেসবুক থেকে আয় 

  • ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা

  • ডাটা এন্ট্রি করে আয়

  • ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হয়ে আয়

  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

উল্লেখিত বিষয়গুলির মাধ্যমে চাইলে আপনিও অনলাইনে আয় করতে পারেন।

১.অনলাইনে ব্লগিং করে আয়(Earn by blogging online)

বর্তমানে ঘরে বসে আয় করার মাধ্যমের মধ্য ব্লগিং বেশ জনপ্রিয়।  রাতারাতি সেলিব্রিটি ও ভাইরাল হওয়ার জন্যও ব্লগিং অন্যতম। লাইফ স্টাইল,ঘুরাঘুরি, খাওয়া দাওয়া ইত্যাদি নিয়ে ব্লগ তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়াতে পাবলিশ করা যায় আর এতে আয় করা।নিজের ওয়েব সাইট ছাড়াও নানান ফ্রি ব্লগ সাইট রয়েছে যাতে আপনি আপনার ব্লগ চালু করতে পারেন।যারা ভিডিও বানাতে পটু নন তারা ব্লগে নিজের লেখালেখি বা আর্টিকেলও পাবলিশ করতে পারেন।ভিজিটর বাড়লে গুগুল অ্যাডসেন্সে আবেদন করবেন  এতে করে আপনার ভিজিটর যত বাড়বে আনিং করাটা ততোটাই সহজ হয়ে যাবে।বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে  নিয়মিত আপনার সাইটে ভিজিটর বাড়ানোর মাধ্যমে আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারেন।

২.ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় (Earn from YouTube at home)

আপনার মধ্যের প্রতিভাকে সারা দুনিয়ার সামনে নিয়ে আসার জন্য ইউটিউব সহায়ক ভূমিকা পালন করবে তাতে করে আয় করাও সম্ভব হবে।ইউটিউবে ঢুকলে অনেক ভিডিও স্ক্রিনে ভেসে আসে এগুলো বিভিন্ন চ্যানেল থেকে আপলোড দেয়া হয়।আপনি যদি ইউটিউবে আয় করতে চান তাহলে একটি ইউটিউব চ্যালেন খুলুন।চ্যানেল খোলার পর মূল কাজ নিত্য নতুন মানুষ আকর্ষিত হবে এমন সব ভিডিও তৈরি করা এবং ভিডিও আপলোড করা। ভিডিও যতো দৃষ্টিনন্দন হবে তত ভিউউয়ারস ও ভিউ আ্ওয়ার বাড়বে। এরপর ইউটিউবের কিছু টাস্ক কমপ্লিট করলেই অনবরত প্রতি ভিডিওতে আপনার আয় হবে।এছাড়াও 

চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়লে বেশ কয়েকটি মাধ্যমে আয় করা যায়।

৩.ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়( Earn from digital marketing)

Traditional Marketing এর উন্নতর প্রক্রিয়া হলো Digital Marketing। ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে ব্যবহার করে ইন্টারনেট দুনিয়ায় পণ্য, প্রতিষ্ঠান এবং ব্র্যান্ডের প্রচারনা বা বিজ্ঞাপন দেয়াকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।দেশে এবং দেশের বাইরেও ডিজিটাল মার্কেটিং এ কাজ করা সম্ভব। ডিজিটাল মার্কেটিং ফেসবুক,ইনস্ট্রাগ্রাম,টুইটার ও ইউটিউবের মাধ্যমে করা যায়।বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দ্বারা মার্কেটিং করে টাকা আয় করা যায়।

৪.কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে( Earn by doing content writing)

কন্টেন্ট রাইটার/ আর্টিকেল লিখে বর্তমান সময়ে প্রচুর টাকা আয় করতে পারেন।অনলাইনে এই সেক্টরে প্রচুর চাহিদা রয়েছে।একজন দক্ষ রাইটার ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারে।কনটেন্ট রাইটিং করে ১০০-১০০০ টাকাও প্রতি কনটেন্টে আয় করতে পারবেন।

ফেসবুকে নানান গ্রুপ আছে যেখানে প্রতিনিয়ত কনটেন্ট রাইটারের বিজ্ঞপতি দেওয়া হয়।সুতরাং যদি কাজ করতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে আজই গুগুল কিংবা ফেসবুকে এ সর্ম্পকে সার্চ করুন।বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে রাইটার হায়ার করা হয় পন্যর বিজ্ঞাপন বা বিভিন্ন টপিকের উপর আর্টিকেল লেখার জন্য।ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে আয় করা যায় কনটেন্ট রাইটিং সেক্টরে । 

৫.গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়(Income from Google Adsense)

গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে  advertiser রা টাকা দিয়ে যেকোনো বিজ্ঞাপন ইন্টারনেটে দেখাতে পারেন এবং পাবলিশার রা নিজের ব্লগ, YouTube ভিডিওতে তে গুগলের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইন টাকা আয় করতে পারেন।আমরা ইউটিউব বা গুগুলে কোনো আর্টিকেলে পড়তে বা ভিডিও দেখতে গেলে সামনে বিজ্ঞাপন গুলো  আসে। 

যখন আমরা কেউ নিজের ব্লগ, ওয়েবসাইট, app বা ইউটিউব ভিডিওতে এডসেন্সের বিজ্ঞাপন লাগাই বা দেখাই তখন তাতে বিভিন্ন রকমের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। আর, যখন আমাদের ব্লগ বা ভিডিওতে দর্শক (visitors) আসেন এবং তারা যখন সেই বিজ্ঞাপন গুলি দেখে এবং তাতে ক্লিক করে তখন গুগল এডসেন্স সেই view বা click এর জন্য আপনাকে কিছু টাকা দেয়।

আর, এভাবে করে বিজ্ঞাপনে view এবং ক্লিক হোতে হোতে যখন আপনার adsense একাউন্টে মোট ১০০$ (ডলার) হয়ে যায় তখন গুগল আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্টে সেই টাকা পাঠিয়ে দেয়।

৬.গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়(Earn by designing graphics)

বর্তমানে অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসগুলোতেও গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজের চাহিদা রয়েছে।অনলাইনে এমন অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে যে সকল ওয়েবসাইটগুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজ রয়েছে।বড় বড় কোম্পানি গুলো গ্রাফিক্স ডিজানার হায়ার করে। তবে,গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আয় করার জন্য এ কাজে দক্ষ হতে হবে।মার্কেটপ্লেস এ আপনার ডিজাইন দিয়ে গিগ সাজাতে পারেন। অতপর আপনার ডিজাইন বিক্রির মাধ্যমে ঘরে বসেই টাকা আয় করতে পারেন। বর্তমানে গ্রাফিকস ডিজাইনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রয়োজন শুধু দক্ষতা বৃদ্ধি ও কাজের সঠিক উপস্থাপন।

৭.ফেসবুক থেকে আয় (Income from Facebook)

বিশ্বের সবচেয়ে  জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক।এতে সারা বিশ্বের মানুষ সংযুক্ত থাকে।আপনি

ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে কিছু শর্ত  রয়েছে যে কন্ডিশন গুলো পূরণ করার মাধ্যমে আপনারা সেখান থেকে আয় করতে পারবেন।যদি শর্তগুলো পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনারা এখান থেকে খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। আপনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।ফেসবুক পেজে মনিটাইজ পাওয়ার কিছু শর্তাবলীঃ

ফেসবুক পেজে ১০,০০০ লাইক থাকতে হবে। শেষ ৬০ দিনে ১,৮০,০০০ মিনিট ভিউ হতে হবে এবং ৩০,০০০ মিনিট ভিউ হতে হবে অবশ্যই তিন মিনিটের বেশি করে। 

তাছাড়া বর্তমানে আপনারা ফেসবুকে লাইভ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।যা অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম।ফেসবুক পেজ বিক্রি করার মাধ্যমে আয় করা যায়।

৮.ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা(Earning by freelancing)

ফ্রিল্যান্সিং নামটির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত।ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা আয় করেছে এমন অনেকেই আপনাদের আশেপাশে আছে।আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে এর যেকোনো একটি কাজ খুব ভালো ভাবে শিখতে হবে।সেটা হোক গ্রাফিক্স ডিজাইন কিংবা ডিজিটাল মার্কেটিং বা অন্য কোনো কোনো কাজ।ফ্রিল্যান্সিং ঘরে বসেই করা যায় কয়েকঘন্টা কাজ করেই এতে প্রচুর ইনকাম করা যায়।

৯.ডাটা এন্ট্রি করে আয়(Income by data entry)

 আপওয়ার্ক,ফ্রিল্যান্সার আরো কয়েকটি সাইট ডাটা এন্ট্রির কাজ দিয়ে থাকে।এসব ক্ষেত্রে যেকোনো পিডিএফ থেকে দেখে দেখে টাইপ করে আয় করা যায় এক্সট্রা কোনো প্রশিক্ষনের দরকার হয় না। যারা টাইপিং এ ফার্স্ট তারা এই কাজটি করতে পারেন খুব সহজেই

১০.ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হয়ে আয়(Become a virtual assistant)

আপনি ঘরে বসেই পৃথিবীর যে কোন প্রান্তের যে কোন কোম্পানির ভার্চুয়াল আ্যাসিস্টেন্ট হতে পারেন।এটি হোম ফর ওয়ার্কের অর্ন্তভুক্ত  এর মাধ্যমে দেয়া কাজ সমূহ ঘরে বসেই সম্পাদন করতে পারেন। বর্তমানে অসংখ্য মানুষ ঘরে বসে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হওয়ার মাধ্যমে অনলাইনের মাধ্যমে ভালো টাকা ইনকাম করছে।তাই আপনি যদি ঘরে বসে টাকা আয় করতে চান তাহলে এই ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজটি করতে পারেন।

১১.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়(Earn from affiliate marketing)

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করা যায়।এর মাধ্যমে আপনি বিক্রিত প্রোডাক্টের দাম থেকে নির্ধারিত হারে কমিশন পাবেন।অনলাইনে অসংখ্য ই-কমার্স সাইট রয়েছে যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সুযোগ দিয়ে থাকে।বাড়িতে বসে অনলাইনে কাজ করা যায় এসব ক্ষেত্রে। সেরা কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সাইট সমূহঃ

উপরের ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে সেখান থেকে ভালো পরিমাণে অর্থ আয় করতে পারেন।

শেষ কথা

আশা করি পোস্টটি পড়ে ঘরে বসে আয় করার উপায় সর্ম্পকে জানতে পেরেছেন। ঘরে বসে আয় করা স্বপ্ন নয় বাস্তবেই সম্ভব আর এটি ছাত্রদের আর্থিক উন্নতিতে সাহায্যে করে।যদি আপনি অনলাইনে আয় করতে চান তাহলে যেকোন একটি বিষয় বাছাই করে সেটা নিয়ে কাজ করুন। সকল মার্কেটপ্লেসে উল্লেখিত  কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। 


Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...