Skip to main content

সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023

ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায়

আপনি কি সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023 চাচ্ছেন? তাহলে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023 সম্পর্কে। অনেকেই ওয়াইফাই সংযোগের জন্য কম দামে সেরা ওয়াইফাই রাউটার কিনতে চাই। তাদের জন্য এই পর্বটি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023।

সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023

অনেকেই জানেনা সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় কি। আপনার ওয়াইফাই সংযোগের জন্য কোন রাউটারটি ব্যবহার করবেন এবং কোন রাউটারটি আপনার জন্য পারফেক্ট হবে সেই সম্পর্কে এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নিন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় এবং রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023 সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য।

পোস্ট সূচিপত্রঃ সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023

সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায়

আপনি যদি সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সব থেকে ভালো ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে। বর্তমান বাজারে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কিছু ব্যান্ড রয়েছে যারা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সম্বলিত উন্নত ও আকর্ষণীয় সব ফিচার সমৃদ্ধ রাউটার অফার করে থাকে। কিন্তু আমরা সকলেই সবথেকে ভালো রাউটার ক্রয় করতে চাই। ক্রয় করার পূর্বে আমাদের সকলের প্রশ্ন জাগে কোন রাউটারটি ভালো। একটি ভালো রাউটার ক্রয় করতে চাইলে আপনাকে কয়েকটি সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে এবং তার ভিত্তিতে রাউটার ক্রয় করতে হবে যেমনঃ

আরো পড়ুনঃ কিভাবে একটি VPN নির্বাচন করব?

কভারেজ এরিয়াঃ

কভারেজ এরিয়া হলো ঠিক ততটুকু জায়গার পরিমাপ যতটুকু জায়গা আপনি রাউটারের সার্ভিস গ্রহণ করতে চান। ভালো রাউটার নির্বাচনের পূর্বে নিজের কভারেজ এরিয়া সম্পর্কে ধারণা নেওয়া খুব জরুরী। কভারেজ এরিয়া যত বড় হবে রাউটার ও তত বেশি ফ্রিকোয়েন্সির এবং ভালো মানের হতে হবে। সাধারণত আমাদের দেশে ২.৪ গিগাহার্জ ফ্রিকোয়েন্সের রাউটার সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয়। এ রাউটার সর্বোচ্চ 32 টি ডিভাইস পর্যন্ত সার্ভিস দিতে পারে।

রুম সংখ্যাঃ

হোম রাউটার ক্রয় করতে হলে এর পূর্বে বাসার রোম সংখ্যা বিবেচনা করা অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। কেননা আর রুমের দেয়াল গ্লাস কিংবা দরজা ভেদ করে সিগন্যাল পৌঁছাতে রাউটারের অনেক শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই রোম সংখ্যা বিবেচনা করে সেই অনুযায়ী রাউটারের গতি পরীক্ষা করে রাউটার ক্রয় করতে হবে।

রেঞ্জঃ

পাশাপাশি ক্ষেত্রে রাউটারের রেঞ্জের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। কেননা রাউটারের রেঞ্জ যত বেশি হবে রাউটার তত বেশি এরিয়া পর্যন্ত সার্ভিস দিতে পারবে। একটি ওয়ার্ড রেঞ্জ সাধারণত ৩০০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। অপরদিকে ওয়ারলেস রাউটারের রেঞ্জ ইনডোরে ১৫০ ফুট এবং আউটডোরে ৩০০ ফুট পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।

অ্যান্টেনাঃ

একটি রাউটারের অ্যান্টেনা যত বেশি হবে সেই রাউটারের সার্ভিস তত বেশি ভালো হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে একাধিক অ্যান্টেনা সংযুক্ত রাউটার অনেক শোলভ মূল্যে পাওয়া যায়। তাই যদি একসঙ্গে অনেকগুলো ডিভাইসের কানেকশন হ্যান্ডেল করতে হয় তাহলে একাধিক অ্যান্টেনা সম্বলিত রাউটার ক্রয় করতে হবে।

এতক্ষণে নিশ্চয়ই উপলক্ষে আলোচনা সাপেক্ষে সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় - রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023 এই পর্বের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন সব থেকে সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে।

সবথেকে ভালো রাউটার কোনটি?

আপনি অবশ্যই ওয়াইফাই রাউটারের বেসিক কার্যকারিতা সম্পর্কে জানেন। তাহলে চলুন জেনে নেই কিছু কম দামে ভালো ওয়াইফাই রাউটার সম্পর্কে।

  1. প্রথমে রয়েছে স্বল্প দামের মধ্যে (TENDA-N301)। টেন্ডা N301 রাউটারে অ্যান্টেনা রয়েছে 2 টি। ডাটা ট্রান্সফার রেট 300mbps। হোম ইউজারদের জন্য এই রাউটারটি আদর্শ রাউটার। কম মূল্যে হলেও কাজ করে প্রিমিয়াম লেভেলে। একটি সাধারণ রাউটারে যে ফিচারগুলো থাকার কথা তার সবগুলো পাবেন টেন্ডা N301 রাউটারের মধ্যে। ম্যাক এড্রেস ব্লক, ওয়েবসাইট ব্লক, ক্লাইন্ট ব্লক সবগুলো সুবিধা পাবেন এই রাউটারের মধ্যে। টেন্ডা N301 রাউটারের মধ্যে আছে 64/128-bit WEP,WPS,WPA2-WPS অতএব বলা যায় স্বল্পমূল্যে এই রাউটারটি খুবই ভালো।

  2. (DIR-615 N300)রাউটারের মধ্যে রয়েছে দুইটি এন্টিনা। এই রাউটারের মধ্যেও রয়েছে ডাটা ট্রান্সফার রেট 300mbps।(DIR-615 N300)রাউটারের ওয়ারেন্টি রয়েছে তিন বছর অতএব ওয়ারেন্টি নিয়ে যদি আপনার মনের মধ্যে কোন সন্দেহ থাকে তবে এই রাউটারটি আপনার জন্য। হ্যাকারদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার পাশাপাশি রয়েছে ম্যাক এড্রেস ব্লক, ওয়েবসাইট ব্লক এর  সুযোগ-সুবিধা সবই পাবেন সিকিউরিটির দিক থেকে এটা অনেক শক্তিশালী বলা যেতেই পারে। পাশাপাশি রয়েছে ব্যান্ডউইথ কন্ট্রোল করার সুবিধা।

  3. (Tenda F-3)রাউটারের মধ্যে রয়েছে 3 অ্যান্টেনা। অতএব আপনি যদি খুব অল্প দামে 3 অ্যান্টেনা খুজেন তবে এটা আপনার জন্য। এই রাউটারের ডাটা ট্রান্সফার রেট 300mbps। তবে এই রাউটারে 3 অ্যান্টেনা থাকলেও অন্য 3 অ্যান্টেনার মত পাবেন না। প্রতি অ্যান্টেনা 5 ডিবিআই। তাছাড়া একটা আদর্শ রাউটারে যে সকল সুযোগ সুবিধা পাবেন সেই সবগুলো এই রাউটারের মধ্যে পাবেন।

রাউটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ

  1. (TENDA-N301) এর বর্তমান মূল্য 999 টাকা।

  2. (DIR-615 N300) এর বর্তমান মূল্য ১২৫০টাকা।

  3. (Tenda F-3) এর বর্তমান মূল্য ১১৫০ টাকা।

  4. (TP-Link TL-WR840N v2)এর বর্তমান মূল্য ১৯৯০ টাকা।

  5. (TL-WR820N)এর বর্তমান মূল্য ১০৫০ টাকা।

পকেট রাউটারের দাম কত?

বাংলাদেশের পকেট রাউটারের দাম 2340 টাকা থেকে শুরু করে অনেক দামের পর্যন্ত পাওয়া যায়। আপনি যত দাম দিয়ে কিনবেন পকেট রাউটার তত ভালো হবে এবং এর সাথে রয়েছে 4জি প্রযুক্তি। পকেট রাউটার 1500 মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারি ব্যাকআপ রয়েছে যা দীর্ঘক্ষন সার্জ থাকতে সক্ষম এবং এট ইউ এস বি ক্যাবলের মাধ্যমে চার্জ হয়।


আরো পড়ুনঃ রাউটার কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে?

১০০০ টাকার মধ্যে রাউটার

বর্তমানে বহুল জনপ্রিয় রাউটার হচ্ছে TENDA-N301, এই রাউটারটির মূল্য সবার সাধ্যের মধ্যে। এবং এর কার্যকারিতা অনেক ভালো।টেন্ডা N301 রাউটারে অ্যান্টেনা রয়েছে 2 টি। ডাটা ট্রান্সফার রেট 300mbps। হোম ইউজারদের জন্য এই রাউটারটি আদর্শ রাউটার। কম মূল্যে হলেও কাজ করে প্রিমিয়াম লেভেলে। একটি সাধারণ রাউটারে যে ফিচারগুলো থাকার কথা তার সবগুলো পাবেন টেন্ডা N301 রাউটারের মধ্যে। ম্যাক এড্রেস ব্লক, ওয়েবসাইট ব্লক, ক্লাইন্ট ব্লক সবগুলো সুবিধা পাবেন এই রাউটারের মধ্যে। টেন্ডা N301 রাউটারের মধ্যে আছে 64/128-bit WEP,WPS,WPA2-WPS অতএব বলা যায় স্বল্পমূল্যে এই রাউটারটি খুবই ভালো।

নেটওয়ার্ক রাউটার

রাউটার হচ্ছে একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস। যা বিভিন্ন নেটওয়ার্ক এর মধ্য দিয়ে ডাটা প্যাকেট কিভাবে গন্তব্যে পৌঁছাবে তা নির্ধারণ করে। ডেটা প্যাকেট হচ্ছে ডেটার সমষ্টি। সবথেকে কম দূরত্ব ক্ষেত্রে রাউটার দিয়ে ডেটা প্যাকেটগুলো গন্তব্যে পৌঁছায়।

হাইরেঞ্জ রাউটার

তারযুক্ত রাউটারের রেঞ্জ 300 মিটার। ওয়াইফাই রাউটার এর সিগনাল পৌঁছায় খোলা জায়গায় 304 এবং রুম বা ফ্ল্যাটের মধ্যে পৌঁছায় 150 ফুট। হোম রাউটারের গতে 150mbps থেকে শুরু করে 300mbps পর্যন্ত হয়।

রাউটার কিভাবে কাজ করে

রাউটার কিভাবে কাজ করে এই বিষয়ে জানতে হলে আমাদের প্রথমে জানতে হবে IP Adress সম্পর্কে। রাউটার ইন্টারনেট সংযোগ পেতে প্রথমে খুঁজে সবথেকে কাছাকাছি কোন আইপি রয়েছে। রাউটারের একটি বিশেষ সিস্টেম হল সবথেকে কাছে যে নেটওয়ার্কে থাকে সেই নেটওয়ার্কের সাথে কানেক্ট হওয়ার চেষ্টা করে। আর কোন নেটওয়ার্ক তার কাছে আছে তা জানতে পারে মেট্রিক ভেলু নামের একটি উপায় এর মাধ্যমে। মেট্রিক ভ্যালু একটি বিশেষ নম্বর যা প্রত্যেকটি রাউটারের সাথে থাকে এবং ইন্টারন্যাশনাল পর্যায়ে থাকে। আর সব সময় খেয়াল রাখতে হবে আইপি অ্যাড্রেস এর সাথে মিল না হলে কখনোই নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত হবে না।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন সব থেকে ভালো অর্থাৎ সেরা ওয়াইফাই রাউটার চেনার উপায় এবং রাউটারের মূল্য ও সেটাপের নিয়ম 2023 সম্পর্কে। আপনার যদি এই পর্বে কোন মন্তব্য থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। এই ধরনের তথ্য আরো পেতে অবশ্যই আমাদের সাথেই থাকুন।


Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...