Skip to main content

ক্লাউড কম্পিউটিং(Cloud Computing) কি?

'ক্লাউড কম্পিউটিং' মানে কি ক্লাউড এবং কম্পিউটার সম্পর্কিত কিছু? নাকি অন্য কিছু ? ক্লাউড কম্পিউটিং মানে হলো আপনার দরকারে টাকার বিনিময়ে কোনো ডিজিটাল সার্ভিস ভাড়া করা। ধরুন আপনার একটি কোম্পনি আছে। আপনার কোম্পানির কাস্টমারের এত যে ডিজিটাল ডাটা সেগুলো কোথায় সেভ করবেন?

আপনি আপনার হার্ডডিস্কে সেভ করবেন না কারণ একটা সময় সময় হার্ড ডিস্ক ভর্তি হয়ে যাবে বা হার্ড ডিস্ক নষ্ট হয়ে গেলে মুশকিল। তাহলে আপনার এত এতো ডাটা সুরক্ষিত ভাবে কোথায় সেভ রাখবেন ?

এখানেই সামনে আসে ক্লাউড কম্পিউটিং। কিছু ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি থাকে যার কিছু টাকার বিনিময়ে আপনাকে সার্ভিস প্রদান করে যাতে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন।

ডাটা সেভ করতে পারবেন ও দরকার পড়লে আপনার কোম্পানির প্রত্যেকটা লোক এক্সেস করতেও পারবে

সুরক্ষিত থাকবে ,খরচ অনেক কম পড়বে,আপনার কোম্পানির প্রত্যেকটা কম্পিউটারে access করতেও 

ক্লাউড কম্পিউটিং কি ?What is Cloud Computing?

 ক্লাউড কম্পিউটিং এমন কিছু পরিষেবা যা একটি ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি অর্থের বিনিময়ে তার গ্রাহক কোম্পানিকে প্রদান করে।

যেখানে আপনি ইন্টারনেট অ্যাক্সেস, সফ্টওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার ভাড়া, মেসেজিং সুবিধা বা অন্য যে কোনও ধরণের সুবিধার মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে 

ক্লাউড কম্পিউটিং এর নামকরণ (Nomenclature of Cloud Computing )

দূর থেকে আমরা মেঘ দেখতে পাই, এবং তার ফল হিসাবে আমরা বৃষ্টির ফোঁটা পাই। একইভাবে, যদি আমরা ক্লাউড কম্পিউটিং সিস্টেমের তুলনা করি, পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলি একটি জটিল পদ্ধতিতে তাদের কাজ সম্পন্ন করে। আর আমরা যারা ভাড়া করি তারা বাইরে থেকে ওই জটিল কাজগুলিকে নিজেদের সুবিধার্থে একটি মেঘ ভেবে কাজ করি বহু আগে থেকেই। আর আমরা নিজেদের এক্সেস কম্পিউটারে কানেকশনগুলি মেঘের সাথে তারের মতো দেখে থাকি। যাতে আমরা আউটপুট পাই। উদাহরণ স্বরূপ- আমরা অনেকেই google photosতে ছবি সেভ রাখি এর জন্য দরকার হয় একটি জিমেইল একাউন্টের। এখন ওই যে ছবিগুলো আমরা সেভ করে রাখলাম আমরা চাইলে ইমেইল আর পাসওয়ার্ড দিয়ে যেকোনো ডিভাইস থেকে ছবিগুলো পেতে পারি। আবার ফোন থেকে ডিলিট হলেও পেয়ে যাবো ,গুগলের সুরক্ষা ও রয়েছে। এখন যদি দেখি এটিও ক্লাউড কম্পিউটিং-এর একটি প্রকার যার main কাজ storage service ।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা সমূহ(Advantages of Cloud Computing)

  •  Metered Service -আপনি যা ব্যবহার করেন তার জন্য আপনি অর্থ প্রদান করেন। এর বাইরে আপনাকে অর্থ প্রদান করতে হবে না। 

  • Security -নিরাপত্তা বর্তমান সময়ে সত্যিই একটি বড় সমস্যা। সেখানে দাঁড়িয়ে আপনি প্রদানকারী কোম্পানি থেকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা পাবেন।
  •  Auto-Upgradable –আপনাকে ক্লাউড কম্পিউটিং-এ সফ্টওয়্যার আপডেট করতে হবে না, তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হবে। 

  • Operating cost –ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে আপনার খরচ হবে নূন্যতম । আপনি অনেক সফটওয়্যার কম টাকায় ভাড়া পাবেন, এছাড়া পুরো একটি কম্পিউটার ও ভাড়া করতে পারবেন অনেক কম টাকায়। 
  •  Data Lost – কোনো কারণে আপনার কম্পিউটার থেকে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডেটা হারিয়ে গেলেও এখান থেকে ডেটা হারানোর সম্ভাবনা প্রায় শূন্য।

  • Any Time-Any Where – ক্লাউড কম্পিউটিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি যে কোন সময় যে কোন জায়গায় এটি ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার যা দরকার তা হল ইন্টারনেট এবং একটি ডিভাইস।
  •  Start Up Cost – আপনার স্টার্টআপে ক্লাউড কম্পিউটিংও বাঞ্ছনীয়, কারণ আপনার ব্যবসা যদি পরে লোকসানে যায় তাহলে আপনি যেকোনো মুহূর্তে পরিষেবা বন্ধ করতে পারেন। 

ক্লাউড কম্পিউটিং এর অসুবিধা সমূহ(Disadvantages of Cloud Computing)

  •  Internet Connection – এই ক্ষেত্রে আপনার স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে যাতে আপনি সহজেই কাজ করতে পারেন।
  •  Data Location – এই ক্ষেত্রে, আপনি আপনার ডেটার অবস্থান জানতে পারবেন না, যেখানে আপনার ডেটা সংরক্ষণ করা হয়েছে।
  •  Uncontrolled Process -এই ক্ষেত্রে, আপনার কাজ আপনার নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই ক্লাউড পরিষেবা প্রদানকারী দ্বারা প্রক্রিয়া করা হয়। বিষয়বস্তু প্রক্রিয়া আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে না।
  •  Security – একটি দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে সরকারি তথ্য-উপাত্ত অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটি বিষয়। এ ক্ষেত্রে বিদেশি কোম্পানির ক্লাউডে রাখা ঝুঁকিপূর্ণ।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর শ্রেণীবিভাগ(Classification of Cloud Computing)

cloud computing কত প্রকার এটি বুঝতে গেলে আপনাকে কিছু বেসিক ধারণা রাখতে হবে।  Cloud computing কাজ করে মূলত দুই ভাবে তারা কিছু সার্ভিস প্রদান করে সেই সার্ভিসের ভিত্তিতে তাদের ভাগ করা যায় । আবার পুরো cloud computing model টি যেভাবে কাজ করে সেইভাবেও ভাগ করা যায় । 

স্টোরেজ বা নেটওয়ার্ক পরিষেবা বা সফ্টওয়্যার পরিষেবাগুলির মতো কোনও সংস্থাকে তারা কী পরিষেবাগুলি প্রদান করে তার উপর ভিত্তি করে এগুলিকে অনেকগুলি বিভাগে বিভক্ত করা হয়।

পুরো বিষয়টি বোঝার জন্য আপনাকে আপনার পিসি কেনার জন্য একটি সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করার কথা ভাবতে হবে। এর মানে আপনাকে পিসি কিনতে হবে, উইন্ডোজ ইনস্টল করতে হবে, সফ্টওয়্যার ইনস্টল করতে হবে, তারপরে কাজ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে, হাতের সামনে, অর্থাৎ শারীরিকভাবে সবকিছু ঘটে। কিন্তু, কম্পিউটিং, সবকিছু ভার্চুয়াল হবে।

Infrasturucture as a Service(IaaS)

এই ক্ষেত্রে যা হয় তা হল যে আপনি যে ব্যক্তির কাছ থেকে পরিষেবাটি কিনবেন তিনি আপনাকে সম্পূর্ণ ফ্রেমওয়ার্ক দেবেন, যেমন একটি পিসি বা ভার্চুয়াল মেশিন।  

এখন আপনাকে উইন্ডোজ ইন্সটলেশন থেকে শুরু করে সফটওয়্যার ইন্সটলেশন পর্যন্ত সবকিছু নিজেই করতে 

EC2 বা আমাজন ইলাস্টিক কম্পিউট ক্লাউড হল একটি IaaS ধরনের পরিষেবা। এখানে আপনি ভার্চুয়াল মেশিন ভাড়া করতে পারেন। 

Platform as a service (PaaS) 

এই ক্ষেত্রে, পরিষেবা প্রদানকারী কোম্পানি শুধুমাত্র আপনাকে প্ল্যাটফর্ম ভাড়া দেয়। সহজ ভাষায় উইন্ডোজ বা অপারেটিং সিস্টেম আপনাকে সফ্টওয়্যার ইনস্টল করতে দেয়।

অথবা, ধরা যাক অ্যাপ ডেভেলপাররা তাদের ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট বা অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (API) ভাড়াদিয়ে থাকে যাতে তারা app বানাতে পারে।

উদাহরণ হিসেবে Google এর App Engine ও Microsoft এর Azure এর PaaS সার্ভিসের নাম বলা যেতে পারে। 

Software as a Service(SaaS) 

এই পরিষেবাটিতে আপনি একটি নির্দিষ্ট সফ্টওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন ভাড়া নিতে পারবেন যেখানে আপনি আপনার নির্দিষ্ট কাজ করতে পারবেন।

এই ক্ষেত্রে, আপনাকে বাকি সফ্টওয়্যার যেমন স্টোরেজ, কনফিগারেশন বা রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে চিন্তা করতে হবে না।

গুগল ডক্স আপনাকে মাইক্রোসফ্ট অফিসের সমস্ত সুবিধা দেয়, যেখানে আপনি নথি, স্প্রেডশীট, উপস্থাপনার মতো সুবিধা পান।

Storage as a service (STaaS)

আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে এখানে তথ্য সংরক্ষণ করার সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

যদিও Google Photos আপনাকে প্রধানত ক্লাউড স্টোরেজ হিসাবে ফটো স্টোরেজ সুবিধা দেয়, Google ড্রাইভ সম্পূর্ণরূপে ক্লাউড স্টোরেজ হিসাবে কাজ করে, যেখানে ফাইল স্টোরেজ সুবিধা পাওয়া যায়।

 Network as a Service(NaaS) 

এখানে আপনি network infrastructure খুব securely ব্যবহার করতে পারবেন। VPN বা Virtual Private Network এই ধরনের cloud computing service এর উদাহরণ ।

ক্লাউড কম্পিউটিং এর মডেল (Models of cloud computing service)

 মডেল অনুযায়ী ক্লাউড কম্পিউটিংকে 4 ভাগে ভাগ করা যায়। 

পাবলিক ক্লাউড/Public cloud 

এর সেবা যে কেউ নিতে পারে, অর্থাৎ এটি জনসাধারণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এখানে পাবলিক যেকোনো স্টোরেজ, অ্যাপ্লিকেশন বা অন্যান্য রিসোর্স প্রায় বিনামূল্যে ব্যবহার করা যেতে পারে।

 বৈশিষ্ট্য –

  • এখানে খরচ তুলনামূলকভাবে কম।
  • অনেক ব্যবহারকারী এটি ব্যবহার করেন তাই এখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই দুর্বল।

 ব্যক্তিগত ক্লাউড/Private cloud

এই মডেল অনুসারে, একটি কোম্পানি তার নিজস্ব ক্লাউড সিস্টেম ব্যবহার করে বা তার ব্যক্তিগত কাজের জন্য অন্য কোম্পানি থেকে ভাড়া নেয়।

 বৈশিষ্ট্য –

  • অনেক ক্ষেত্রে খরচ খুব বেশি হতে পারে।
  • বড় কোম্পানি একটি সম্পূর্ণ ক্লাউড ক্রয় করতে পারে এবং বিভিন্ন উদ্দেশ্যে আলাদাভাবে ব্যবহার করতে পারে। এবং এই ক্ষেত্রে খরচ কম হতে পারে।

 কমিউনিটি ক্লাউড/Community cloud

'কমিউনিটি' মানে মানুষের একটি সংগঠিত গোষ্ঠী। এই ক্ষেত্রে, একটি সংস্থা বা একটি ছোট বা মাঝারি কোম্পানি তাদের কাজের সুবিধার্থে যে ক্লাউড সিস্টেম ব্যবহার করে তাকে কমিউনিটি ক্লাউড বলে।

বৈশিষ্ট্য -

  • এই ক্ষেত্রে, শুধুমাত্র যারা সেই কোম্পানিতে কাজ করে তারা ক্লাউড সিস্টেম অ্যাক্সেস করতে পারে।

  • এখন ঘরে বসে কাজ করার সুবিধার পাশাপাশি তারা যে কোনো জায়গায় বা ঘরে বসে কোম্পানির কাজ করতে পারে।

 হাইব্রিড ক্লাউড/Hybrid cloud

এটি পাবলিক ক্লাউড, কমিউনিটি ক্লাউড এবং প্রাইভেট ক্লাউডের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। এই ধরনের মেঘ বিভিন্ন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।

যদি একটি ব্যাঙ্ক তাদের গ্রাহকের ব্যক্তিগত ডেটা তাদের ব্যক্তিগত ক্লাউডে এবং সাধারণ ডেটা সর্বজনীন ক্লাউডে তাদের ক্লাউড স্টোরেজে রাখে, তাহলে পুরো ক্লাউড স্টোরেজটিকে হাইব্রিড ক্লাউড বলা হবে।

 এছাড়া আরো কিছু ক্লাউড মডেল আছে যেমন – distributed-cloud , multi-cloud ,inter-cloud ।

 ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ব্যবহার(use of cloud computing)

  • Google বিভিন্ন কাজে যেমন – google photos, gmail, google drive, google documents প্রায় সব জায়গাতেই ক্লাউড কম্পিউটিং এর ব্যবহার করছে।
  • 2006 সাল থেকে যাত্রা শুরুর পর থেকেই amazon cloud service পরিষেবা দিয়ে চলেছে। বর্তমানে অ্যামাজন ক্লাউড সার্ভিস খুবই বিখ্যাত তার পরিষেবার জন্য।
  •  এমনকি টুইটার যখন প্রথম শুরু হয় এটি amazon cloud service ব্যবহার করত।
  • বর্তমানে মাইক্রোসফট আইবিএম প্রভৃতি কোম্পানিও ক্লাউড‌ সার্ভিস পরিষেবা সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
  • গুগলের একটি নিজস্ব ক্লাউড সার্ভিস রয়েছে যা google clouds নামে পরিচিত ।

ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস প্রোভাইডার(Cloud service provider)

DropBox

এটিকে আপনি এক ধরনের ভারচুয়াল হার্ডডিস্ক বলতে পারেন । এটিতে খুব সহজে আপনার পিসি থেকে ফাইলগুলি কন্ট্রোল করতে পারবেন।

Evernote

Note কন্ট্রোল করার জন্য এবং যেকোনো স্থানে তা ব্যবহার করার জন্য evernote এর সার্ভিস ব্যবহার করা হয়।

Google

 এখানে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা যেমন -documents তৈরি slide তৈরি email প্রভৃতি সুবিধা রয়েছে।

Quickbooks

এখানে আপনি cash control ,budget তৈরি business report প্রভৃতি তৈরি করতে পারবেন।

Moo

Business card, post card, printing service এসবের ক্ষেত্রে সেরা ক্লাউড সার্ভিস হলো moo

Outright

ছোট বিজনেসের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ finance applications হলো  outright যেখানে আপনি busniess profit, loss ইত্যাদি হিসাব করতে পারবেন । 

Box.net

এটিও একটি ভালো ক্লাউড সার্ভিস পরিষেবা দেওয়া কোম্পানি যার মাধ্যমে আপনি যখন খুশি যেখানে দরকার ফাইলে কাজ করতে পারবেন। 

Skype

এর মাধ্যমে আপনি video calling সুবিধা পাবেন। 

Mozy

অনলাইনে file backup রাখার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো mozy। 

Telegram

হোয়াটস্যাপ এর মতো chatting appp হলো টেলিগ্রাম যেটিও একটি cloud based service.

 ক্লাউড কম্পিউটিং সম্পর্কে শেষ কথা

সব ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে ক্লাউড কম্পিউটিং এর ভবিষ্যত কতটা উজ্জ্বল। কিন্তু মাথায় রাখার মতো বিষয় ও কিছু রয়েছে। ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে সুবিধা যেমন রয়েছে অসুবিধাও রয়েছে। সবকিছু নিয়েই ভাবতে হবে আমরা নিজেদের ডাটা কোনো কোম্পানির হাতে দিচ্ছি তাই data breach বা private data প্রকাশ পাওয়ার ঘটনা যাতে না ঘটে। আমাদের সবচেয়ে আগে সেই কোম্পানির privacy policy ভালো করে দেখে নেওয়া উচিত ।



Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...