Skip to main content

কিভাবে seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন?


SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল কি? আমরা সবাই জানি এসইও মানে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। সুতরাং, এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল হল সেই আর্টিকেল যা সার্চ ইঞ্জিনের বিভিন্ন ফ্যাক্টর অনুযায়ী সঠিকভাবে অপ্টিমাইজ করা হয়। যেকোন বিষয়বস্তু লেখার জন্য এসইওর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এসইও এর পূর্ণরূপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিনের শীর্ষে থাকবে আপনার যেকোনো কন্টেন্ট। SEO ছাড়া কিন্তু আপনি খুব সহজেই আপনার সাইটটিকে Rank এ আনতে পারবেন না। আপনার সাইট যদি rank এ আনতে প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে এসইও জানতে হবে। এটা একটু জটিল কিন্তু আপনার জন্য খুব কঠিন নয়।

যে কেউ অল্প প্রচেষ্টায় একটি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল তৈরি করতে পারে। আজকের মূল বিষয় হল কিভাবে একটি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হয়। যেহেতু আপনি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল তৈরি করতে চান, তাই আপনার জন্য কয়েকটি জিনিস জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

যেভাবে seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন- 

 কিভাবে seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন - Keyword Research

SEO-ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখা মোটেই একটি সহজ কাজ নয়। একটি মানসম্মত আর্টিকেল লেখার পূর্বে অবশ্যই কিছু সময় নিয়ে কী-ওয়ার্ড রিসার্চ করে নেওয়া উচিত৷ আপনি যদি কী-ওয়ার্ড রিসার্চ না করেই আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করেন,তবে সেটি কখনো গুগলে র্যাংক (rank) করবে না৷ তার জন্য আপনাকে একটি সঠিক কি-ওয়ার্ড বাছাই করে নিতে হবে। সঠিক কীওয়ার্ড বেছে নেওয়ার অর্থ হল লং টেইল কীওয়ার্ড বেছে নেওয়া যা খুব নির্দিষ্ট ও স্পষ্ট। এরকম কীওয়ার্ড ব্যবহার এর ফলে আপনি  ভিজিটর পাবেন কোন বিষয়ে মানুষ কতটা আগ্রহী এবং আপনার কোন বিষয়বস্তু লোকেরা পড়বে তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।

তার জন্য, আপনার কীওয়ার্ড গবেষণা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে পেইড কীওয়ার্ড রিসার্চের জন্য বিভিন্ন টুল ব্যবহার করেন। আপনি কীভাবে বিনামূল্যে বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করবেন তা গবেষণা করতে পারেন। কারণ অনেকেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য ফ্রি টুল ব্যবহার করেন।

২। কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন - Post Title, Meta Title

একটি পোষ্টের Title হচ্ছে ঐ পোষ্টের সমগ্র আর্টিকেলের সারমর্ম বা সারসংক্ষেপ। Post এর  টাইটেলের মাধ্যমে কোন পোষ্টের মধ্যে কি আছে বা পোষ্টটি কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ হবে তা সংক্ষেপে বোঝা  যায়। 

একজন ভিজিটর যেমন পোস্টের টাইটেল দেখে পোস্টের গুরুত্ব বুঝতে পারে, তেমনি সার্চ ইঞ্জিন বট পোস্টের টাইটেল দেখে পোস্টের পুরো আর্টিকেলেটির গুরুত্ব বুঝতে পারে। 

তাই আপনি পোষ্টের Title যত ভাল মানের Keywords এর সমন্বয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে তৈরী করতে পারবেন, সার্চ ইঞ্জিনে আপনার post সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজে তত উপরে অবস্থান নিতে পারবে। সার্চ ইঞ্জিন হতে একটি ব্লগে যে পরিমান visitor আসে, তার প্রায় শতকরা আশি ভাগ ভিজিটর আসে Post Title এর উপর নির্ভর করে। তাই টাইটেল লেখার সময় মনে রাখবেন- 

  • টাইটেলে সর্বনিম্ন ৫ এবং সর্বোচ্চ ৯ শব্দ ব্যবহার করুন।
  • টাইটেলে ফোকাস কীওয়ার্ড থাকা উচিত।

৩। কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবPost Description

Title এর পরেই হচ্ছে পোষ্টের অভ্যন্তরিন Meta Descriptions এর অবস্থান। কারণ Search Engine একটি পোষ্টের Title এর পরেই পোষ্টের Meta Descriptions কে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। 

যখন একজন ব্যক্তি সার্চ ইঞ্জিনে একটি কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করেন এবং সার্চ ইঞ্জিন যদি পোস্টের টাইটেলে সেই কীওয়ার্ডটি খুঁজে না পায়, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন পোস্টের Meta  Description এ সেই কাঙ্খিত কীওয়ার্ডটি অনুসন্ধান করে। Meta  Description আপনার একটি কীওয়ার্ড র্যাংক করার   আরেকটি সহজ পথ হতে পারে। 

আর মনে রাখবেন, কীওয়ার্ডটি Meta Descriptions এর ম,আছে পাওয়া গেলে Search Engine রেজাল্টের পাতার শীর্ষে আপনার পোষ্টটি আসার অধিক সম্ভাবনা থাকবে।

। পোষ্টের Permalink Structure - কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন

যে কোন পোষ্টের সুগঠিত Url দেখতে যেমন সুন্দর মনে হবে, তেমনি Search ইঞ্জিনের কাছেও অনেক গুরুত্ব বহন করতে পারবে। আপনি যে বিষয় নিয়ে পোষ্ট করছেন সে বিষয়ের সাথে মিল রেখে পোষ্টের Permalink গঠন করবেন। 

কারন আপনার পোষ্টের Permalink টি যদি পোষ্টের গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ডের সাথে মিল রেখে সাজান, তাহলে Search Engine ক্যোয়ারী থেকে সার্চ রেজাল্টের ভাল অবস্থানে আসার সুযোগ তৈরি হবে।

অনেকেই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিয়ে কোন বিষয় ভিত্তিক কিওয়ার্ড ছাড়াই ব্লগের URL লিখে থাকেন।

উদাহরণ স্বরূপ – ধরুন আপনি এসইও সম্পর্কে অত্যন্ত পরিপাটি করে সাজানো- গোছানো একটি পোস্ট লিখেছেন কিন্তু পোস্টের URL দিলেন - 

www.techowe.com/2020/01/post30.html. এ ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্টের Url থেকে ব্লগের আর্টিকেল সম্পর্কে কিছুই বুঝতে পারবে না। অন্যদিকে Url টির গঠন যদি www.techowe.com/2020/01/SEO হয়, তাহলে Search Engine  সহজে বুঝতে পারবে পোষ্টটি SEO সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে লিখা।

। কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখব - Image Alt Tag

কিভাবে post এর  Image Optimize করতে হয় ? Image হচ্ছে blog পোষ্টের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পোষ্টে Image ব্যবহার করে যে কোন বিষয় সম্পর্কে পাঠকদের সুস্পষ্ট ধারনা দেয়া যায়। 

এমন কিছু post থাকে যে গুলিতে Image ব্যবহার না করলে পাঠকদের পরিপূর্ণভাবে ধারনা দেয়া সম্ভবই হয় না। Search  ইঞ্জিনও ব্লগের Image গুলিকে আলাদাভাবে সার্চ রেজাল্টে নিয়ে আসে। 

তাই প্রতিটি ছবি আপলোড করার পর আপনাকে অবশ্যই ইমেজ ALT ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। কারণ গুগলের রোবট বা যেকোনো সার্চ ইঞ্জিন এই ALT ট্র্যাকের মাধ্যমে আপনার ভিজিটরদের সামনে আপনার ছবি নিয়ে আসে।

৫। Heading Tags - কিভাবে seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবো 

সাধারণত Blog এর  বিভন্ন গুরুত্বপূর্ণ Heading Tags গুলি H1, H2, H3  আকারে লিখা হয়ে থাকে। Search Engine অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে এই ধরনের Heading Tags গুলি অনেক গুরুত্ব বহন করে থাকে। 

আপনি যখন একটি post লিখবেন, তখন পোষ্টের মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ Heading Tag টি H1 আকারে লিখবেন। কারণ Search  ইঞ্জিনের কাছে যে কোন ব্লগের H1 ট্যাগটা অন্যান্য Heading Tag এর চাইতে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। 

তারপর বাকি ট্যাগগুলি যথাক্রমে বোল্ড বা ইটালিক ভাষায় H2, H3 এবং H4 হিসাবে ব্যবহার করুন।

৬। কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন - Internal Links

আপনি যে বিষয় নিয়ে post করছেন সেই পোষ্টের ভীতরে কিছু Word এর সাথে আপনার ব্লগের অন্য আরেকটি পোষ্ট link করে দেয়াকেই Internal Linking বলা হয়ে থাকে। এটি আপনার ব্লগের ব্যাক লিঙ্ক বাড়াতে এবং নতুন পোস্ট দ্রুত crawl করে Index করতে সাহায্য করবে।

৭। নিয়মিত পোষ্ট পাবলিশ করা - কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখব

আপনি যদি প্রতিদিন অন্তত একটি ভালমানের পোস্ট শেয়ার করতে পারেন, তবে আপনার ব্লগে প্রচুর ভিজিটর পাওয়ার পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন বট আপনার ব্লগে নিয়মিত ভিজিট করতে থাকবে।

ফলে ব্লগের Crawl Rate বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে পোষ্ট দ্রুত Index হতে থাকবে। তাছাড়া যে Blog নিয়মিত পোষ্ট শেয়ার করে সে ব্লগের জনপ্রিয়তা পাঠকের কাছে দ্রুত বাড়তে থাকে।

৮। আকর্ষণীয় ফিচার ইমেজ - কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন

একটি পণ্য কেনার আগে, আমরা এর বাহ্যিক দিকটি দেখি, তারপর অন্যান্য দিকগুলি দেখি। তাই ভাবুন যে কোনো কিছুর বাহ্যিক দিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। একইভাবে, আপনার ব্লগসাইটে একটি বিষয়বস্তুর গ্রহণযোগ্যতা নির্ভর করে আপনি কতটা ভালো গুণমানের ফিচার ইমেজ ব্যবহার করছেন তার উপর। ফিচার ইমেজ আকর্ষণীয় হলে, আপনার পাঠক সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।

আপনার ফিচার ইমেজ দেখে অনেক পাঠক আপনার লেখা পড়তে আসবে। তাই আপনার ফিচার ইমেজ হতে হবে সঠিক মানের এবং SEO ফ্রেন্ডলি। আপনার ফিচার ইমেজকে SEO ফ্রেন্ডলি করার জন্য এখানে কিছু টিপস দেওয়া হল:

  • ফিচার ইমেজ .jpg হতে হবে।
  • ফিচার ইমেজের মধ্যে.png ছবি ব্যবহার করলে ভালো হয়।
  • ফিচার ইমেজের একদিকে ছবি এবং অন্যদিকে ৩ থেকে ৫ শব্দের মধ্যে কিছু লিখতে হবে যাতে পাঠক একনজরে বুঝতে পারে কন্টেন্টি কোন বিষয়ের উপর লেখা হয়েছে।
  • ফিচার ইমেজের সাইজ ১২৮০*৭২০ হওয়া উত্তম। 

৯। কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখব - কীওয়ার্ডের ঘনত্ব 

আপনার কন্টেন্টের ভালো মানের SEO ranking জন্য কীওয়ার্ডগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর সেজন্য কীওয়ার্ডের ঘনত্ব বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিওয়ার্ডের ঘনত্ব কম হলে র‍্যাঙ্কিং কম হবে এবং কিওয়ার্ডের ঘনত্ব বেশি হলে ওভার অপটিমাইজেশনের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই আপনার বিষয়বস্তু মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং দেখুন কোন শব্দগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়েছে, সেভাবেই আপনি আপনার কন্টেন্টের জন্য কীওয়ার্ড  নির্ধারণ করুন।


Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...