Skip to main content

কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে?

Discovering, Crawling and Indexing সার্চ ইঞ্জিনের তিনটি প্রধান ধাপ সম্পূর্ণ হওয়ার পর পরর্বতী ধাপ গুলো অনুসরন করা হয়। যখন একজন ইউজার সার্চ করে তখন সার্চ ইঞ্জিন রিলেটেড রেজাল্ট গুলো ক্রোল করে থাকে। প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনের এলগোরিদম কখনো একই হয় না।

কিন্তু গুগল হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। সুতরাং আমরা গুগল সার্চ ইঞ্জিনের Ranking ফ্যাক্টর গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

গুগলের প্রায় ২০০ প্লাস Ranking ফ্যাক্টর আছে। এবং এই ফ্যাক্টর গুলো নিয়ে কেউ বিস্তারিত ভাবে জানে না। তবে কিছু কিছু Ranking বিষয় নিয়ে আমরা সবাই জানি। চলুন সেই বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক।

  • Backlinks
  • Relevance
  • Freshness
  • Topical Authority
  • Page Speed
  • Mobile-friendliness

ব্যাকলিংক- কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে

ব্যাকলিংক গুগলের র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর গুলোর মধ্যে একটি। গুগলের Andrey Lipattsev, গুগলের সার্চ কোয়ালিটি সিনিয়ার এই বিষয়টি কনফার্ম করেছেন যে গুগলের র‌্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর গুলোর মধ্যে কন্টেন্ট এবং ব্যাকলিংক অন্যতম।

ব্যাকলিংক হল আপনার পোষ্টের লিংক অন্য কোন ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত করাকে বুঝায়। যেমন আমি এই লেখাটি লিখছি এখন যদি অন্য কোন ওয়েবসাইটের লিংক বা পোষ্ট শোয়ার করি তাহলে সেই ওয়েবসাইটের জন্য আমি একটি ব্যাকলিংক তৈরি করলাম।

লিংক দুই ধরনের হয়ে থাকে।

  1. ব্যাকলিংক
  2. ইন্টারনাল লিংক

ইন্টারনাল লিংক বলতে নিজের ওয়েবসাইটের পোষ্টের সাথে নিজের পোষ্ট লিংক করাকে বুঝায়। যেমন আমার এই ব্লগের একটি পোষ্ট হল এসইও পার্ট ১ এখন ওই পোষ্টটি যদি এই পোষ্টের সাথে লিংক করি তাহলে সেটা ইন্টারনাল লিংক করা হবে।

ইন্টারনাল লিংক এবং ব্যাকলিংক দুইটি বিষয় একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের এসইও জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনাল লিংক এবং ব্যাকলিংক নিয়ে পরর্বতীতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

ব্যাকলিংকের ক্ষেত্রে দুইটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ এক ব্যাকলিংকের সংখ্যা, দুই ব্যাকলিংকের কোয়ালিটি।

ব্যাকলিংকের সংখ্যা: ধরলাম আপনার ওয়েবসাইটের 2000 প্লাস ব্যাকলিংক আছে। এর মানে আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংকের সংখ্যা 2000।

ব্যাকলিংক কোয়ালিটি: কোয়ালিটি ব্যাকলিংক খুবেই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ধরুন আপনার ওয়েবসাইটটি একটি হাই কোয়ালিটি ওয়েবসাইটের সাথে লিংক করা হল। হাই কোয়ালিটি বলতে যার অনেক ভালো ব্যাকলিংক প্রোফাইল আছে। এখন আপনার ওয়েবসাইট যদি সেই হাইকোয়ালিটিল ওয়েবসাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পায় তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি একটি কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পেল।

নোট: ব্যাকলিংক সংখ্যার চেয়ে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক খুবেই গুরুত্বপূর্ণ। ১০ টি ব্যাকলিংক ভিন্ন ভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে পাওয়ার চেয়ে একটি হাই অথোরিটি ওয়েবসাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক বেশি কার্যকারী। 

প্রাসাঙ্গিক বা Relevance বিষয় - কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে

আপনার পোষ্টকে বোঝার জন্য প্রাসাঙ্গিক বিষয়টি খুবেই গুরুত্বপূর্ণ। কারন একই বিষয়ের বিভিন্ন উদ্দশ্য থাকতে পারে। যেমন, বড় বাজার, বড় মাছ, বড় আশা তিনটি শব্দের শরুতেই বড় শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে তার মানে তিনটি বিষয় কি একই কখনোই নয়।

বড় বাজার কোন একটি স্থানকে নির্দেশ করছে, বড় মাছ বলতে মাছ জাতীয় কোন প্রানীর আকার বোঝাচ্ছে। সুতরাং গুগলে কেউ যখন একই শব্দ ভিন্ন ভিন্ন স্থানে বসিয়ে কোন উত্তর বের করার চেষ্টা করবে তখন গুগল যেন বুঝতে পারে আপনার লেখাটি কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে লেখা।

আপনি গুগলে গিয়ে apple লিখে সার্চ করলে দেখবেন নিচের রেজাল্টি আসবে। কারন অ্যাপেল বলতে গুগল কোন টেকনোলোজি ব্রান্ডকে বুঝিয়ে থাকে।

কিন্ত আপনি যদি অ্যাপেল জুস লিখে সার্চ করেন তাহলে নিচের রেজাল্টি দেখতে পাবেন। তার মানে কি গুগল যেন বুঝতে পারে আপনি কোন বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে আপনার লেখায় কভার করছেন।

এখানে আর একটি বিষয় হল গুগল বুঝতে পারে আপনি কোন বিষয়টি কেন সার্চ করছেন। আপর ইনটেনশন অনুযায়ি আপনাকে গুগল রেজাল্ট প্রদান করার চেষ্ট করে।

যেমন আপনি অ্যাপেল জুস নিয়ে সার্চ করবেন গুগল বুঝতে পারবে আপনি জুস মেক করতে চাচ্ছেন। এই কারনে সার্চ রেজাল্টে আপনাকে ভিডিও রেজাল্ট শো করা হবে।

সুতরাং আপনার লেখা গুগল যেন ভালো ভাবে বুঝতে পারে তার জন্য রিলেটেড টপিক গুলো লেখার মধ্যে কভার করতে হবে। যেমন এই লেখার টাইটেল হল কিভাবে গুগল পোষ্ট র‌্যাঙ্ক করে। এর জন্য এই লেখার মধ্যে আমি সেই সকল বিষয় কভার করছি যা লেখার টাইটেলের সাথে রিলেটেড।

মনে রাখবেন রিলেটেড সার্চ এবং প্রাসাঙ্গিক দুইটি খুবেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কোয়ালিটি কন্টেন্ট লেখার ক্ষেত্রেআপ

আপডেট লেখা -  কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপডেট বিষয়টি খুবেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। যেমন আজ আপনি গুগলে সার্চ করলেন বর্তমানে বাংলাদেশের ঈদের জনপ্রিয় নাটক গুলো রিভিউ।

এই ক্ষেত্রে গুগল আপনাকে সেই সকল রেজাল্ট প্রদর্শন করবে যে গুলো আপ টু ডেট। মানে আমি বুঝাতে চাচ্ছি ঈদের আগে আগে নাটক নিয়ে যে সকল পোষ্ট করা হয়েছে গুগল সেই সকল পোষ্টকে সার্চ রেজাল্টের প্রথমে দেখাবে।

অথবা আপনি কোন নিদিষ্ট কোম্পানির নতুন পণ্য যদি মডেল দিয়ে সার্চ করেন তাহলে দেখবেন গুগল আপনাকে নতুন পোষ্ট গুলো শো করবে যে গুলো দুই এক দিনের মধ্যে পাবলিশ করা হয়েছে।

সাধারনত সেই সকল ওয়েবসাইটকে গুগল প্রাধান্য দিয়ে থাকে যাদের অথোরিটি লেভেল উচ্চ মানের। তার মানে আপনি আপডেট রেজাল্ট গুলোতে গুগলের প্রথম ১০ সার্চ রেজাল্টের মধ্যে থাকতে চাইলে আপনার ওয়েবসাইটের অথোরিটি ভালো হতে হবে।

এবার আপনি গুগলে সার্চ করলেন How to tie a tie easy দেখবেন নিচের ছবিটির মত রেজাল্ট আসবে। কারন গুগল যানে টাই বাঁধার নিয়ম কখনো পরির্বতন হয় না।

 কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করেটপিক নির্ভর ওয়েবসাইট

আমি একটি ব্লগ সাইট তৈরি করলাম এবং সেই ব্লগে শুধু মাত্র একটি টপিক কভার করে লেখা শুরু করলাম। একটি টপিকের উপর নির্ভর করে লেখা ব্লগ গুলোকে অথোরিটি ব্লগ বলা হয়। এবং এর অন্য একটি নাম আছে মাইক্রো ব্লগিং বা ব্লগ।

একটা উদাহরন দেওয়া যাক, আমি একটি ব্লগ তৈরি করলাম কিভাবে অনলাইন থেকে অর্থ আয় করবেন। এবার আমি সেই ব্লগ যত গুলো পোষ্ট করব সকল পোষ্টের উদ্দশ্য থাকবে কিভাবে অনলাইন থেকে অর্থ আয় করা যায়।

সাধারনত এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলোকে গুগল একটি নিদিষ্ট টপিক নির্ভর প্রোমোট দিয়ে থাকে। আপনি মোবাইল ফোন ক্রয় করতে চাচ্ছেন সেই ক্ষেত্রে মোবাইল মার্কেট আপনার জন্য ভালো প্লেস হবে।

কারন, সেই মোবাইল মার্কেটে আপনি হাজার হাজার অপশন পাবেন। এবার আপনাকে একটি মার্কেটে নিয়ে গেলাম যেখানে ‍দুইটি বা একটি দোকান আছে। সুতরাং দুই বা একটি দোকান থাকলে আপনার অপশন কম।

কিভাবে সার্ভে করে আয় করা যাবে সেই বিষয় নিয়ে সার্চ করার পরে যে সকল রেজাল্ট প্রদর্শিত হচ্ছে তার প্রতিটি অথোরিটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ।

এই ওয়েবসাইট গুলো ভিতরের প্রতিটি পোষ্ট সার্ভে বিষয়কে টার্গেট করে লেখা হয়েছে।

পেজ স্প্রিড এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি - কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন পোষ্ট Rank করে

পেজ স্প্রিড এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট আপনাকে সহযোগিতা করবে ওয়েবসাইট পজিশন তৈরি করার জন্য। গুগলের কিছু নিদিষ্ট টুল আছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট স্প্রিড চেক করতে পারবেন।

আপনার ওয়েবসাইটের পেজ স্প্রিডের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা থাকলে আপনি দেখতে পাবেন। যে সকল কারনে পেজ স্প্রিড হচ্ছে না সেই সকল কারন সলুশন করতে পারলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

কিছু কিছু সমস্যার সমাধান ওয়ার্ডপ্রেড টুল ব্যবহার করলে হয়ে যায়। তবে কিছু সমস্যার সমাধানের জন্য আপনাকে ডেভলোপার হায়ার করতে হবে।

এখন আপনি আমাকে যদি প্রশ্ন করেন পেজ স্প্রিড এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি কি এসইও জন্য দরকারি। আমার উত্তর হবে পেজ স্প্রিড এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি এসইও জন্য উপকারি, দরকারি নয়। বলতে পারেন এস্কট্রা ব্যাকাপ।

কারন পেজ স্প্রিড এবং মোবাইল ফ্রেন্ডলি আপনার ইউজারের জন্য পজিটিপ অভিজ্ঞতা তৈরি করবে। যেমন আমি কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে চাচ্ছি কিন্তু কোন ভাবেই প্রবেশ করতে পারছি না। পারছি না বলতে, পেজ খুব ধীরে লোড হচ্ছে। লেখা গুলো দেখা যাচ্ছে না। সেই ক্ষেত্রে ইউজার আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ না করে ব্রাউজার ক্লোজ করে দিয়ে অন্য ওয়েবসাইটে চলে যাবে।

এর ফলে গুগলের কাছে একটি নেগেটিভ সংকেত যেতে পারে আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে। সুতরাং ভালো হয়, যদি আপনার ওয়েবসাইটকে পেজ স্প্রিড এবং মোবাইল-ফ্রেন্ডলি করতে পারেন।

নিচের ইমেজটি দেখুন আপনার ওয়েবসাইটে লোড হওয়ার জন্য মিনিমান কত সেকেন্ড নেওয়া উচিত।

তারপেরও যদি কোন ধরনের সহযোগিতা লাগে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা চেষ্টা করব আপনাকে সহযোগিতা করার।

ব্যক্তিগত তথ্যের উপর ভিত্তি করে গুগল কিভাবে পেজ Rank করে থাকে?

আমাদের প্রতিদিনের ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে গুগল SERP পেজের রেজাল্ট প্রর্দশন করে থাকে। ধরুন আপনি আজকে তিন থেকে চার বার গুগলে সার্চ করলেন গুড এসইও এজেন্সি ইন বাংলাদেশ।

এবার আপনি যেহেতু বাংলাদেশের এসইও এজেন্সি খুঁজছেন সেহেতু গুগল সেই সকল রেজাল্ট প্রর্দশন করবে যে সকল এজেন্সি বাংলাদেশের।

কিছু আপনি যদি সার্চ করে এসইও এজেন্সি তাহলে দেখবেন যে রেজাল্ট পরির্বতন হয়ে গেছে। নিদিষ্ট দেশ বা এলাকার নাম উল্লেখ্য করে কোন কিছু গুগলে সার্চ করলে যে সকল রেজাল্ট প্রর্দশন হয় সাধারনত তাহদের লোকাল রেজাল্ট বলা হয়।

এছাড়া গুগল কিছু কুকিজ ব্যবহার করে ভিজিটরের উদ্দশ্য লক্ষ পরির্দশন করার জন্য। আপনার লক্ষ এবং উদ্দশ্য উপর ভিত্তি করে গুগল বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করে থাকে।

গুগলে সার্চ করুন ভালে ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি। তারপর বেশ কয়েকেটি ডোমেইন এবং হোস্টিং কোম্পানি গুলো ভিজিট করুন।

এবার আপনি অন্য কোন কিছু সার্চ করে সেই ব্লগ বা ওয়েবসাইট গুলোতে পরির্দশণ করুন। আপনি যে ওয়েবসাইট গুলোতে ভিজিট করছেন সেগুলোর যদি গুগল এড প্রদর্শন করে তাহলে দেখবেন যে ডোমেইন এবং হোস্টিং রিলেটেড কিছু এড দেখানো হচ্ছে।

এর কারন গুগল বুঝতে পারে কোন ভিজিটরকে কি ধরনের এড প্রদর্শন করতে হবে। যদিও গুগল এই প্রযুক্তিটি তত বেশি উন্নত করতে পারে নাই এখনো। কিন্তু অনেক বেশি চেষ্ট করছে ভিজিটরের উদ্দশ্য বুঝে এড প্রদর্শন করার।

স্থান

বর্তমানে লোকেশন গুগল সার্চ রেজাল্টে বিশাল পার্থক্য তৈরি করতে পারে। আপনি ঢাকায় বসে যে সার্চ রেজাল্ট দেখতে পারেন খুলনা বা রাজশাহী গেলে সেই একই ধরনের সার্চ রেজাল্ট দেখতে পাবেন না। তবে সকল ধরনের কিওয়ার্ডে এই ধরনের রেজাল্ট আসবে তা কিন্তু নয়।

আমি গুগলে Buy a House লিখে সার্চ করললাম। এখন গুগল যে সকল রেজাল্ট প্রকাশ করছে তার প্রতিটি রেজাল্ট লোকাল সাবজেক্ট কে লক্ষ করে প্রকাশ করা।

এই একই কিওয়ার্ড দিয়ে আমি অন্য কোন দেশ গিয়ে সার্চ করলে সেই দেশের রিলেটেড রেজাল্ট গুলো দেখানো হবে।

ভাষা

আমি গুগল সার্চ পেজে গিয়ে লিখলাম কিভাবে এসইও শিখব, বাংলায় লিখলাম। এবার দেখুন যে সকল রেজাল্ট দেখানো হচ্ছে তার প্রতিটি রেজাল্ট বাংলা ওয়েবসাইট। এবার আপনি একই কাজটি করুন ইংরেজীতে। How to learn SEO?

এবার দেখুন রেজাল্ট গুলো সম্পূর্ণ ভাবে পরির্বতন হয়ে গেছে। এর মূল কারন হল ভাষা। আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারে গুগল লোকেশন অ্যাপ টি অন থাকে তাহলে গুগল ট্রাই করে আপনাকে আপনার ভাষায় সার্চ রেজাল্ট গুলো প্রদর্শন করার। কারন গুগল জানে আপনার স্থানে কোন ভাষার প্রচলন আছে।


Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...