Skip to main content

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম কি?

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম কি?

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম হল একটি মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যা প্রাথমিকভাবে টাচস্ক্রিন ডিভাইস, সেল ফোন এবং ট্যাবলেটের জন্য ব্যবহার করার জন্য Google (GOOGL​) দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এর ডিজাইন ব্যবহারকারীদের মোবাইল ডিভাইসগুলিকে স্বজ্ঞাতভাবে পরিচালনা করতে দেয়, আঙুলের নড়াচড়ার মাধ্যমে যা সাধারণ গতিগুলিকে প্রতিফলিত করে, যেমন চিমটি করা, সোয়াইপ করা এবং ট্যাপ করা। Google টেলিভিশন, গাড়ি এবং হাতঘড়িতেও অ্যান্ড্রয়েড সফ্টওয়্যার নিয়োগ করেযার প্রত্যেকটিতে একটি অনন্য ইউজার ইন্টারফেসের সাথে লাগানো।

Key TAKEAWAYS

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি Google (GOOGL​) এর সমস্ত টাচস্ক্রিন ডিভাইস, ট্যাবলেট এবং সেল ফোনে ব্যবহারের জন্য তৈরি করেছে।

এই অপারেটিং সিস্টেমটি 2005 সালে Google দ্বারা অধিগ্রহণের আগে সিলিকন ভ্যালিতে অবস্থিত একটি সফ্টওয়্যার কোম্পানি Android, Inc. দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল।

যদিও অ্যান্ড্রয়েড সোর্স কোড একটি ওপেন-সোর্স ফরম্যাটে প্রকাশ করা হয়েছে মোবাইল ডিভাইস জুড়ে ওপেন স্ট্যান্ডার্ডগুলিকে অগ্রসর করতে সাহায্য করার জন্য, হ্যান্ডসেট ডিভাইসে বিক্রি করার সময় এটি এখনও মালিকানাধীন সফ্টওয়্যার দিয়ে প্যাকেজ করা হয়।

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বোঝা

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি 2005 সালে Google অধিগ্রহণ করার আগে সিলিকন ভ্যালিতে অবস্থিত একটি সফ্টওয়্যার কোম্পানি Android, Inc. দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল৷ বিনিয়োগকারী এবং ইলেকট্রনিক্স শিল্প বিশ্লেষকরা সেই অধিগ্রহণের পর থেকে মোবাইল বাজারে প্রবেশের জন্য Google-এর প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন৷ কিন্তু যাই হোক না কেন, শীঘ্রই, গুগল 2007 সালে তার প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উপলব্ধ অ্যান্ড্রয়েড-চালিত ডিভাইসের আসন্ন রোলআউট ঘোষণা করে, যদিও সেই পণ্যটি আসলে 2008 সালে বাজারে আসে।

তারপর থেকে, সফ্টওয়্যার এবং অ্যাপ্লিকেশন বিকাশকারীরা মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে অ্যান্ড্রয়েড প্রযুক্তি ব্যবহার করতে সক্ষম হয়েছে, যা অ্যাপ স্টোরের মাধ্যমে বিক্রি হয়, যেমন গুগল প্লে। এবং যেহেতু এটি একটি Google পণ্য হিসাবে বিকশিত হয়েছে, তাই Android ব্যবহারকারীদের তাদের মোবাইল ডিভাইসগুলিকে অন্যান্য Google পণ্যগুলির সাথে লিঙ্ক করার সুযোগ দেওয়া হয়, যেমন ক্লাউড স্টোরেজ, ইমেল প্ল্যাটফর্ম এবং ভিডিও পরিষেবা৷

অ্যান্ড্রয়েড সোর্স কোডটি একটি ওপেন-সোর্স ফরম্যাটে প্রকাশ করা হয়েছে যাতে মোবাইল ডিভাইস জুড়ে ওপেন স্ট্যান্ডার্ডগুলিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করা হয়। যাইহোক, "ওপেন" হিসাবে প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও, হ্যান্ডসেট ডিভাইসে বিক্রি করার সময় অ্যান্ড্রয়েড এখনও মালিকানাধীন সফ্টওয়্যার দিয়ে প্যাকেজ করা হয়৷

 ট্রেন্ড মাইক্রোর গবেষণা অনুসারে, প্রিমিয়াম পরিষেবার অপব্যবহার হল অ্যান্ড্রয়েড ম্যালওয়্যারের সবচেয়ে সাধারণ ধরন, যাতে সংক্রামিত ফোন থেকে প্রিমিয়াম-রেট টেলিফোন নম্বরগুলিতে পাঠ্য বার্তা পাঠানো হয় জ্ঞান বা ব্যবহারকারীর সম্মতি ছাড়াই।

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বনাম অ্যাপল আইওএস

অ্যান্ড্রয়েডের উত্থান স্মার্টফোন নির্মাতাদের মধ্যে একটি নতুন প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেছে, যেখানে অ্যাপল (AAPL) গুগলের প্রধান প্রতিযোগী হিসেবে কাজ করছে। কারো কারো কাছে, এই প্রতিযোগিতামূলক গতিশীল গত 30 বছরে কোকা-কোলা (KO) এবং পেপসি (PEP) এর মধ্যে "কোলা যুদ্ধ" এর প্রতিফলন, যেখানে কোন স্পষ্ট বিজয়ী বা পরাজিত ব্যক্তি আবির্ভূত হয়নি। ইন্টারন্যাশনাল ডেটা কর্পোরেশন অনুসারে, 2020 সালের শেষ পর্যন্ত মোবাইল ডিভাইসে অ্যান্ড্রয়েড ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম, যার 84.8% বৈশ্বিক বাজার শেয়ার ছিল যেখানে Apple এর iOS 15.2% সহ দ্বিতীয় স্থানে ছিল৷
সিস্টেমের বর্ধিত জনপ্রিয়তা ওরাকল (ORCL) দ্বারা উত্থাপিত একটি মামলা সহ বেশ কয়েকটি পেটেন্ট-সম্পর্কিত মামলার দিকে পরিচালিত করেছে। 2010 সালে, কোম্পানি অভিযোগ করে যে Google তার Android সফ্টওয়্যার তৈরি করতে বেআইনিভাবে Java APIs ব্যবহার করেছে। মামলাটি 2020 সালের অক্টোবর পর্যন্ত বিচারাধীন ছিল

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সীমাবদ্ধতা

যদিও অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের অন্যান্য মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের একটি কার্যকর বিকল্প অফার করে, কিছু সীমাবদ্ধতা এখনও রয়ে গেছে। বিকাশকারীর দিক থেকে, জটিল ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং ইন্টারফেস কোডিং করা একটি প্রায়শই কঠিন কাজ যা অবজেক্টিভ-সি-এর চেয়ে জাভার উপর বেশি নির্ভরতা দাবি করে। ব্যবহারকারীদের জন্য, অ্যান্ড্রয়েড মার্কেটের অ্যাপগুলির মান তুলনাযোগ্য অ্যাপ স্টোরের তুলনায় কম থাকে।
অন্য কথায়, অ্যাপগুলির নিরাপত্তা প্রোফাইল কম থাকে এবং ব্যবহারকারীদের ডেটা লঙ্ঘনের জন্য আরও সংবেদনশীল করে তোলে। ইতিমধ্যে, অ্যান্ড্রয়েডের একটি ভয়েস-নিয়ন্ত্রিত সহকারীর অভাব এবং বিজ্ঞাপনের উপর এর অত্যধিক নির্ভরতা কিছু ব্যবহারকারীকে তাড়িয়ে দিতে পারে।

অ্যান্ড্রয়েড ফোন কাকে বলে?

যে সকল মোবাইল ফোনের মধ্যে এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয় তাকে এন্ড্রয়েড ফোন বলা হয়। অ্যান্ড্রয়েড গুগোল এর দ্বারা তৈরি এক ধরনের সিস্টেম সফটওয়্যার। কোন মোবাইল কোম্পানি গুগলের দ্বারা মিলিত হয়ে তার মোবাইলে android operating system চালিত করলে তাকে এন্ড্রয়েড ফোন বলে।

এন্ড্রয়েড ভার্সন কি?

যখনই আমরা এক জায়গা থেকে শুরু করে অন্য জায়গায় যাই তখন আমাদের অনেকটা পথ অতিক্রম করতে হয়। তেমনি অ্যান্ড্রয়েড এর ক্ষেত্রেও শুরু থেকে আজ পর্যন্ত, অ্যান্ড্রয়েড যতটা পথ অতিক্রম করেছে তার এক একটি পায়ের ছাপ কে অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন বলা হয়।

সোজাসুজি মানে হল, অ্যান্ড্রয়েড মার্কেটে আশার শুরুর দিকে খুবই কম ফিচার এর মধ্য দিয়ে ব্যবহারকারীর হাতে পৌঁছায়। কিন্তু যত দিন যায় ধীরে ধীরে নতুন নতুন জিনিস তার অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে যোগ করতে থাকে। এই ফিচারগুলো ধীরে ধীরে যুক্ত হওয়াকে এন্ড্রয়েড ভার্সন বলা হয়।

অ্যান্ড্রয়েড যতবারই তার ভার্সন চেঞ্জ করেছে ততবার এক একটি নতুন নাম দিয়ে নতুন ফিচারের সাথে মার্কেটে এসেছে। যেটা ব্যবহারকারীর কাজকে খুবই সহজ সরল করে দিয়েছে। ২০০৫ থেকে আজ পর্যন্ত অ্যান্ড্রয়েড তার ভার্সনকে মোট ১৬ বার আপগ্রেড করেছে।

  • Android Alfa – ২০০৮
  • Android Petit Four (Beta) – ২০০৯
  • Android Cupcake – ২০০৯
  • Android Donut – ২০০৯
  • Android Eclair – ২০০৯
  • Android Froyo – ২০১০
  • Android Honeycomb – ২০১১
  • Android Ice-cream Sandwich – ২০১১
  • Android Jellybean – ২০১২
  • Android KitKat – ২০১৩
  • Android Lollipop – ২০১৪
  • Android Marsmallow – ২০১৫
  • Android Nougat – ২০১৬
  • Android Oreo – ২০১৭
  • Android Pie – ২০১৮
  • Android 10 Q – ২০১৯

Android version এর ইতিহাস

Andy Rubin এবং Rich Miner দুজনে মিলে অ্যান্ড্রয়েডের আবিষ্কার করেন। কিন্তু পরবর্তীকালে ২০০৫ সালে অ্যান্ড্রয়েড, গুগোল এর দ্বারা অধিকৃত হয়। এবং সাথে সাথে Andy Rubin এবং Rich Miner কে অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপ করার জন্য তাদের কেও গুগোল কোম্পানিতে যোগদান করানো হয়।

তারপর নতুন অপারেটিং সিস্টেমটি বাজারজাত করার জন্য গুগল কোম্পানি, অন্যান্য মোবাইল কোম্পানির সাথে একীভূত হয়ে তাদের মোবাইলে, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি Add করবার পরামর্শ দেন। এবং গুগোল তাদের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম টি সময়ের সাথে সাথে upgrade করবে এটিও তাদেরকে জানানো হয়।

 সব শর্তাবলী মেনে ২০০৭ সালে প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ফোন বাজারে আনার সাথে সাথে সেটি ব্যবহারকারীদের মন জয় করে নেয়। এবং ২০০৭ থেকে আজ পর্যন্ত (জনুয়ারি, ২০২১) গুগল মোট ১৬ বার এন্ড্রয়েড ভার্সন টিকে upgrade করে।

Android Alfa – ২০০৮

এই অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে কোনো ব্যবহারকারীকে Unknown source থেকে অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম ডাউনলোড করার পারমিশন দেওয়া হয়। সাথে সাথে গুগলের নিজস্ব তৈরি অ্যাপ্লিকেশন, জিমেইল, ক্যামেরা, ব্রাউজার, ম্যাপ, ক্যালেন্ডার এইসব যুক্ত করা হয়।

Android Petit Four (Beta) – ২০০৯

এই upgrade এর মাধ্যমে call করার পর, call screen dialpad show-hide করার অপশন আসে। সাথে সাথে কোন মেসেজ করার সময় কোন ফাইল attachment করবার সুবিধা দেওয়া হয়।

Android Cupcake – ২০০৯

থার্ড পার্টি এপ্লিকেশন থেকে মোবাইল স্ক্রিনে widget সেট করবার অনুমতি দেওয়া হয়। সাথে সাথে ব্রাউজারে কপি পেস্ট, ইউটিউবে ভিডিও আপলোড এবং মোবাইল স্কিন rotate করার features গুলি যোগ করা হয়।

Android Donut – ২০০৯

কথা বলে কোন কিছু সার্চ করা (Text to Speech), Screen recording সুবিধা এর সাথে সাথে কোন অ্যাপ্লিকেশন কম সময়ে খোলার জন্য ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করা হয়।

Android Eclair – ২০০৯

এই আপডেটের সাথে একই ডিভাইসে অনেকগুলি ইমেইল sync করার সুবিধা আসে। Keyboard typing speed ইমপ্রুভ করার সাথে সাথে মোবাইল ক্যামেরায় zoom, flash, colour effect যুক্ত করা হয়।

Android Froyo – ২০১০

ওয়াই ফাই, হটস্পট, ইউএসবি tethering, push নোটিফিকেশনের মতো ফিচার যোগ করা হয়। এবং মোবাইলের পারফরম্যান্স এবং কোন অ্যাপ্লিকেশন ওপেন হওয়ার স্পিড বাড়ানো হয়।

Android Honeycomb – ২০১১

একসাথে অনেকগুলো কাজ করার ক্ষমতা নিয়ে আসে, যেটা আজ আমাদের কাছে multitasking নামে পরিচিত। সাথে সাথে ব্যবহারকারীর ডাটা encrypt করা থেকে শুরু করে multi core processor support এই upgrade এর সাথে আসে।

Android Ice-cream Sandwich – ২০১১

এই আপগ্রেড এর পর থেকে drag & drop করে ফোল্ডার বানানো, ভলিউম ডাউন বাটন এর সাহায্যে screenshot নেওয়া এবং মুখ দেখিয়ে মোবাইলের লক খোলার (face unlock) সুবিধা গুলি পাওয়া যায়।

Android Jellybean – ২০১২

এই আপডেট এর পর কোন ব্যবহারকারী তার পছন্দমতো কোনো অ্যাপ্লিকেশন এর নোটিফিকেশন বন্ধ করা এবং কোন ফিচারস কে on-off করবার সুযোগ পাওয়া যায়।

Android KitKat – ২০১৩

wireless printing, audio monitoring, audio enhancer, sensor optimize এইসব জিনিস গুলি kitkat আপগ্রেড এর পর মোবাইলে যোগ হয়।

Android Lollipop – ২০১৪

অনেক প্রকারের ভাষা সাপোর্ট করার পাশাপাশি smart lock, guest account এবং ব্যাটারি পারফরমেন্স কে বাড়িয়ে তোলে।

Android Marsmallow – ২০১৫

এই আপডেটটি আসার পর ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর সাহায্যে মোবাইল লক খোলা, মোবাইলের ডাটা ব্যাকআপ, 4k ভিডিও দেখা, সার্চ বার এর মাধ্যমে সার্চ করার সুবিধা গুলি পাওয়া যায়।

Android Nougat – ২০১৬

এই আপডেটটি আসার পর মোবাইলের কোন ফাইল encrypt & decrypt করা সম্ভব হয়। এর সাথে সাথে কোন অ্যাপ্লিকেশনের floating windows, screen zoom এসব সুবিধা গুলি পাওয়া যায়।

Android Oreo – ২০১৭

এই upgrade মোবাইলে সিকিউরিটি ইমপ্রুভমেন্ট করার সাথে সাথে multi display support, google প্লে protect এর মত feature গুলি যুক্ত করা হয়।

Android Pie – ২০১৮

মোবাইলের ব্যাটারি সেভ করা (Battery saver), battery পার্সেন্টেজ (কতটা চার্জ আছে), auto brightness control করা, DND সার্ভিস এইসব ফিচারগুলোঃ Android pie আপডেট হওয়ার সাথে সাথে আসে।

Android 10 Q – ২০১৯

আজকের যুগে অ্যান্ড্রয়েড এর সবথেকে লেটেস্ট ভার্সন হলো Android 10 যেখানে সিস্টেম এর মধ্যেই dark mode ফিচার অন্তর্ভুক্ত আছে। এর সাথে সাথে Screen recorder, bubble notification, desktop mode এসব জিনিস গুলো যুক্ত করা হয়েছে।

উপসংহার

আসলে উপরে উল্লিখিত অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের বেসিকগুলির চেয়ে আরো অনেক বেশি কিছু এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে । এর একটি মূল প্রক্রিয়া রয়েছে যা 'জাইগোট' নামে পরিচিত এবং এটি যা করে তার থেকে উৎকৃষ্ট। অ্যান্ড্রয়েড বুট করার সময় এই প্রক্রিয়াটি আসলে ইনিশিয়ালাইজেশন কমান্ড দিয়ে শুরু হয়। আমি এখানে খুব বেশি বিশদে যায় চেষ্টা করিনি, তবে আমি মনে করি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের মূল বিষয়গুলি অ্যান্ড্রয়েডের সাথে শুরু করার জন্য সত্যিই যথেষ্ট। আমি আপনাকে বিস্তারিত তথ্যের জন্য Source.android.com এবং developers.android.com-যায় জন্যপরামর্শ দিব যা Android-এর যেকোনো আপডেটের জন্য Google-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

আরও পড়ুন: কিভাবে লিবার সাবস্ট্রেটাম ব্যবহার করে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থিম করবেন



Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...