Skip to main content

কিভাবে একটি Blogspot Blog তৈরি করবেন ৬টি সহজ উপায়

 একটি ব্লগ চালানো শুরু করা আপনার জন্য বছরের যেকোনো সময়েই একটি সেরা উপহার বলে মনে হবে।


একটি ব্লগ শুধু আপনার নিজেকে উপস্থাপন করেনা, বরং আপনার পারদর্শীতা প্রকাশ করে, আপনার ফ্যান ফলোয়ার বানায় এবং সর্বোপরি আপনাকে একটি ভালো মানের আয় করাতে সাহায্য করে।


আপনি যদি ব্লগ চালনায় নতুন হয়ে থাকেন এবং  জানতে চা কিভাবে নতুন ব্লগ খুলতে হয়, তাহলে আজকের এই পোস্টে আপনারা এসব কিছু শিখতে পারবেন। কিভাবে Blogger.com এ গুগলের ফ্রি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এ ব্লগ খুলতে হয় এটাই হচ্ছে আজকের বিষয়বস্তু।


আসুন প্রথমে Blogger.com এর ধারণা থেকে শুরু করা যাক:


Blogger.com এর প্রাথমিক ধারণা


Blogger.com হচ্ছে গুগলের ফ্রি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি চাইলেই. blogspot.com সাবডোমেইন ব্যবহার করে ফ্রি ব্লগ খুলতে পারবেন।


যেমন -ধরুন rizwan.blogspot.com অথবা আপনি একটি একটি ডোমেইন কিনতে পারেন, (এটাই সুপারিশকৃত) যাতে আপনি আপনার পছন্দমতো ওয়েবসাইট পেতে পারেন। 


Blogger.com এ একটি ব্লগ খোলার সুবিধাসমূহ


১. Blogger.com এ ব্লগ খোলা খুব সহজ এবং ফ্রি।


২. এই প্ল্যাটফর্ম গুগলের নিজস্ব, তাই আপনি নিশ্চিন্তে এখানে বিশ্বাস রাখতে পারেন।


৩. যদিও এখানে অনেক ফ্রি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, কিন্তু আপনি সেরা প্ল্যাটফর্মগুলোর সুবিধা আপনার ব্লগ এ পাবেন।যেমন - tumblr, weebly ইত্যাদি।


৪. আপনি খুব সহজেই Google Adsense এবং অন্যান্য প্রোগ্রাম দ্বারা আপনার ব্লগ তত্ত্বাবধান করতে পারবেন।


এখন আসুব দেখা যাক কিভাবে আপনি ধাপে ধাপে আপনার ব্লগ চালু করতে পারবেন।


Blogger.com এ ফ্রি ব্লগ খোলার সম্পূর্ণ নির্দেশনা


এখন আপনি যেহেতু জানতে পেরেছে যে ব্লগ কেন খোলা হয় এবং কেন উপকারী। তাহলে এখন আসুন জানা যাক কিভাবে ব্লগ ধাপে ধাপে চালু করতে হয়।


১. একটি ব্লগার একাউন্ট তৈরি করা


২. ব্লগ নেম ও থিম বাছাই করা


৩. আপনার ব্লগ যথাযথভাবে সাজিয়ে নিন


৪. থিম এবং লে-আউট এডিট করা


৫. আপনার প্রথম কন্টেন্ট প্রকাশ করা


৬. আপনার ব্লগ Adsense দ্বারা তত্ত্বাবধান করা


১. আপনার ব্লগার একাউন্ট তৈরি করুন


আপনার কাজ শুরু করার জন্য, Blogger.com ওয়েবসাইটে যাব এবং এখানে আপনাকে অভ্যর্থনা জানানো হবে  আপনি ল্যান্ডিং পেজে ফ্রি ব্লগ খোলার নির্দেশনা দেখতে পাবেন।


যেহেতু Blogger.com গুগলের একটি সেবা, তাই আপনি চাইলেই এখানে আপনার গুগল একাউন্ট ব্যবহার করে একটি ব্লগার একাউন্ট খুলতে পারবেন।


লগইন করার পর, আপনার সামনে নিচের ছবির মতো একটি পেজ আসবে।


এখানে কাজ শেষ হলে, "Create your blog" বাটন চেপে আপনার প্রথম ব্লগ লঞ্চ করুন।


২. আপনার ব্লগ নেম এবং থিম বাছাই করুন


এরপরের স্ক্রিনে আপনাকে আপনার ব্লগ এর নিজস্ব ডোমেইন দিতে হবে।


ডোমেইন নেমের মাধ্যমে সারাবিশ্বের মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে।


এটা অনেকটাই আপনার অফিস এর মতো যেখানে এসে পাঠকরা সকল সুবিধা খুজবে।


এখানে ব্লগ ডোমেইন সিলেক্ট করার নির্দেশনা রয়েছে যা আপনি অনুসরণ করতে পারেন।


এরপর, একটি ভালো থিম সিলেক্ট করুন (এটা আপনার ব্লগ এর চেহারা সামনে থেকে কেমন দেখাবে তা নির্ধারণ করবে)। এরপর "Create blog! অপশনে ক্লিক করুন। চিন্তা নেই, এগুলো আপনি পরে বদলাতে পারবেন।


৩. আপনার ব্লগ যথাযথভাবে সাজিয়ে নিন


আপনার ব্লগ তৈরি করার পর, এখন এটাকে সারচ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতা উন্নয়ন করার উদ্দেশ্যে সুন্দরভাবে সাজাতে হবে।


আপনি বাম হাতের প্যানেলে এই সেটিংস গুলো খুজে পাবেন।


i) আপনার ব্লগের একটি বিস্তারিত বিবরণ লেখা


আপনার ব্লগ এর বিবরণ লিখলে সারচ ইঞ্জিন এবং পাঠকরা বুঝতে পারবে যে আপনার ব্লগ আসলে কোন বিষয়ভিত্তিক। আপনি সেটিংস এর "Basic" প্যানেলে এই অপশন খুজে পাবেন।


Hubspot এর এই নির্দেশনা পড়তে পারেন যদি একটি সুন্দর বিবরণ আপনার ব্লগের জন্য লিখতে চান।


ii) পোস্ট সেকশনের সেটিংস সুন্দরমতো সাজিয়ে নিন


এই সেটিংসগুলো আপনার হোমপেজ এবং পোস্ট সম্বন্ধীয়। এগুলো আপনি নিজের মতো সাজাতে পারবেন। কোন সমস্যায় পড়লে, নিচের জিজ্ঞাসা চিহ্নের অপশনে ক্লিক করতে পারেন।


iii) SEO এর জন্য ব্লগ সেটিংস সাজিয়ে নিন


এখানে, আপনি আপনার ব্লগ সারচ ইঞ্জিন যথাযথভাবে চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় সেটিং করতে পারেন।


এখান যে জিনিসগুলো আপনি সেট করতে পারবেন তা হলো :


১. Meta Tags : এখানে ব্লগের সারাংশ থাকে। সারচ ইঞ্জিনে এগুলো দেখানো হয় এবং এতে পাঠকরা আকর্ষিত হয়।


২. Custom page খুজে পাওয়া যায়নি: এখানে কোন ডিলেটকৃত পেজ বা ভুল পেজে ঢুকে পড়লে পাঠকরা কি করবে সে সম্বন্ধীয় নির্দেশনা দেয়া থাকে। 


৩. Custom redirect নিয়ন্ত্রণ করুন :  এখানে কোন লিংকে ক্লিক করলে সেটা কোন পেজে পাঠকদের নিয়ে যাবে এ সম্বন্ধীয় সেটিংস থাকে।


এরপরের সেটিংসগুলো নিয়ে নাড়াচাড়া না করাই ভালো হবে। 


তারপরও যদি আপনি এ সম্বন্ধে জানতে চান তাহলে, optimize your robots.txt এবং Custom robot header tags লিংকে আমাদের ব্যবহারিক অনুসরণ করতে পারেন।


৪. আপনার ব্লগ এর থিম এবং লে-আউট এডিট করুন


এই সেকশনে, আমরা আমাদের ব্লগার টেমপ্লেট এর লে-আউট সাজানো শিখব।


Blogger এ ইতোমধ্যে অনেক ফ্রি টেমপ্লেট চালু রয়েছে যেগুলো খুব সুন্দর ও সাধারণ। তবে যদি আপনি অন্য কোন টেমপ্লেট ব্যবহার করতে চান তাহলে গুগল থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।


কিন্তু আমরা আমাদের পোস্টের স্বার্থে এখানে সাধারণ টেমপ্লেট ব্যবহার করব।


১. লোগো যুক্ত করা


একটি লোগো আপনার ব্লগ এর পরিচয় বহন করে।


Blogger.com আপনাকে আপনার ব্লগ এর জন্য কাস্টম লোগো বানানোর সুবিধা দেয়।


যেহেতু আপনি নতুন শুরু করছেন, তাই আপনার কোন দামী লোগো ব্যবহার করার দরকার নেই। আপনি Canva থেকে একটি সাধারণ মানের লোগো আপাতত বানাতে পারেন।


এরপর আপনি লে-আউট অপশনে গিয়ে "এডিট" লিংকে ক্লিক করুন যেটা হেডার বক্স এর ভিতর পাবেন।


এখানে আপনি লোগো সাজানো এবং কাস্টম লোগো ইমেজ ব্যবহার করার অপশন পাবেন। 


ii) Navbar রিমুভ করুন


Navbar হচ্ছে একটি অপ্রয়োজনীয় নেভিগেশন বার যেখানে লগ আউট এবং অন্য ব্লগ ভিজিট করার মতো কিছু অপশন থাকে।


আমি এগুলো রাখার বিপক্ষে কারণ এটা দেখতে খুব বাজে দেখায় এবং পাঠকদের দৃষ্টি অন্য ব্লগ পেজের দিকে নিয়ে যায়।


এটি রিমুভ করার জন্য, "এডিট" লিংক বক্সে ক্লিক করে navbar ডিসেবল করে দিন।


iii) একটি custom gadget সংযুক্ত করুন


Gadgets হচ্ছে আপনার ব্লগ এ বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করার জন্য কিছু পূর্বপ্রস্তুতকৃত কোড।


আপনি এই অপশন ব্যবহার করে Social media button, search option এবং আরো অনেক কিছু যুক্ত করে নিতে পারেন। 


এই কাজটি করার মাধ্যমে আপনি আপনার জন্য একটি প্রফেশনাল ব্লগ ফ্রিতে খুলে ফেলেছেন যার অবস্থান হচ্ছে Blogger.com। এখন আপনার কাজ হচ্ছে এখানে পোস্ট লেখা এবং পেজের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর জন্য কাজ করা। 


৫. Content প্রকাশ করা


এখন ব্লগ বানানোর পর, আপনাকে আপনার ব্লগ এ লেখা প্রকাশ করতে হবে। এখন আপনি হয়তো এগুলো নিয়ে নাও জানতে পারেন বা বিভ্রান্তিতে থাকতে পারেন। কিন্তু চিন্তা করবেন না আমরা আপনাকে দেখাচ্ছি আপনাকে কি করতে হবে :


মনে রাখবেন :


আপনি আপনার পেজে অসংখ্য পোস্ট লিখতে পারবেন এবং ২০ টি পেজ তৈরি করতে পারবেন। তাই আপনার পেজগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করুন।


১. আপনার ব্লগ এর জন্য একটি About page তৈরি করুন


About page পাঠকরা সবচেয়ে বেশি খেয়াল করে কারণ তারা জানতে চায়, আপনি আসলে কে, আপনি কি নিয়ে কাজ করছেন এবং আপনার কাছ থেকে তারা কি সুবিধা পেতে পারে।


আপনার পেজ সম্বন্ধে লেখা খুব সহজ, আপনাকে শুধু আপনার নিজের সম্বন্ধে একটি বিবরণ লিখতে হবে। 


আপনি চাইলে About page লেখার নির্দেশনা সম্বন্ধীয় এই পোস্টটি পড়ে দেখতে পারেন।


২. আপনার privacy policy এবং ডিসক্লেইমার পেজ সম্বন্ধে লিখুন


এই তথ্যগুলো আপনার ব্লগ পেজ এর আইনগত নিয়মগুলো সম্বন্ধে দেখায় এবং আপনার সাইট কিভাবে আপনার পাঠকদের তথ্য ব্যবহার করে বা কোন কারণে আপনি তাদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন বা থাকবেন না এসব সম্বন্ধে জানায়। 


এসব তথ্য নির্ধারণ করা খুবই দরকারী যখন আপনি আপনার ব্লগ পেজ Adsense এর মতো কোন প্রোগ্রাম দ্বারা তত্ত্বাবধান করতে চাইবেন।


এগুলো নিয়ে এতো ভয়ের কিছু নেই। আপনি খুব সহজেই এগুলো ঠিক করতে পারবেন খুব বেশি প্রযুক্তিগত জ্ঞান ছাড়াই।


এখানে আপনার Privacy policy বানানোর প্রয়োজনীয় নির্দেশনা সম্বন্ধীয় একটি পোস্ট রয়েছে। 


৩. আপনার প্রথম পোস্ট লিখুন


এখন আপনাকে আপনার ব্লগ পেজে পোস্ট লিখে প্রকাশ করতে হবে। আপনি যেসব পোস্ট লিখতে চান তা এখানে লিখে প্রকাশ করতে পারেন এবং পাঠকরা গুরুত্ব ও জনপ্রিয়তা অনু্যায়ী এসব পোস্ট পড়বে।


নতুন পোস্ট লেখার জন্য Blogger Dashboard এ যান এবং এখান থেকে " New post" অপশনে ক্লিক করুন।


এরপর আপনি পোস্ট এডিটর পেজে প্রবেশ করবেন এবং এখানে আপনি পোস্ট লেখা, লেখার শিরোনাম, ছবি যুক্ত করা, লিংক বানানো এ সকল কাজ Ms word বা Google docs এর মতই করতে পারবেন।


এরপর পোস্ট লেখা হয়ে গেলে আপনি সেগুলো প্রিভিউ করতে পারবেন এবং প্রকাশ করতে পারবেন। 


তবে আমার মতে কমপক্ষে ৫ টি পোস্ট লেখার পর সেগুলো জনসম্মুক্ষে প্রকাশ করুন। 


এখানে, এই পোস্টে, Blogspot Articles যথাযথভাবে ব্যবহার এবং SEO র‍্যাঙ্কিংয়ে উঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় টিপস রয়েছে যা আপনি চাইলে অনুসরণ করতে পারেন।


৬. Google Adsense এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ তত্ত্বাবধান করুন


ব্লগ চালু করা এবং লেখা প্রকাশ করা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে যদি না আপনি এগুলো যথাযথভাবে তত্ত্বাবধান না করেন।


তাই আসুন দেখে নিন কিভাবে Adsense ব্যবহার করে আপনার ব্লগ পেজ তত্ত্বাবধান করবেন।


নোট করুন  :


আপনি চাইলে আপনার ব্লগের মাধ্যমে অনেক রকম উপায়ে আয় করতে পারবেন। যেমন - সেবা প্রদান করে, পণ্য বিক্রয় করে বা Affiliate Marketing করার মাধ্যমে। কিন্তু এগুলো আজকের পোস্টের আওতার ভিতর পড়ে না। তবুও আপনি চাইলে ব্লগ তত্ত্বাবধান করার সম্পূর্ণ নির্দেশনা দেখতে পারেন। 


যখন আপনার ব্লগে ভালো পরিমাণ লেখা থাকবে এবং অনেক পাঠক সমাগম হবে ও আপনার জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকবে, তখন অবশ্যই আপনি Google Adsense ব্যবহার করে আপনার ব্লগ থেকে আয় করতে পারবেন। 


আপনি খুব সহজেই আপনার ব্লগার ড্যাশবোর্ড থেকে Adsense ব্যবহারের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন এবং অনুমতিও পেতে পারবেন। 


এর জন্য আপনাকে Dashboard এ গিয়ে "  Earnings" অপশন থেকে "Apply for Adsense " এ ক্লিক করতে হবে এবং আপনি আপনার সকল পেজ সাজানো ও ভালো কিছু পোস্ট থাকা সাপেক্ষে অনুমতি পেয়ে যাবেন।


উপসংহার


আশা করি আজকের এই পোস্টে আপনারা বিনামূল্যে ফ্রি ব্লগ খোলার সকল বিষয়াবলী শিখে ফেলেছেন।


এখন আমি আশা করব যে আপনারা আপনাদের ফ্রি ব্লগ চালু করবেন, কিছু অভিজ্ঞতা গেইন করবেন এবং কিছু অর্থ আয় করতে পারবেন। 


আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আপনাদের যেকোনো মতামত ও প্রশ্ন আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।


Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...