Skip to main content

আপনার ব্লগ থেকে উপার্জন করুন এই ৮৯টি সেরা উপায়ে

 ব্লগিং বেশ মজার একটি কাজ, বিশেষ করে তখন যখন আপনি ব্লগিং করে উপার্জন করা শুরু করেন।

যদি আপনি আপনার ব্লগ থেকে উপার্জন এর উপায় খোজায় ব্যস্ত থাকেন, তবে এখন আপনার খোজা শেষ করুন।

কারণ আমি আজ আপনাকে জানাব কিভাবে ৮৯ টি উপায়ে আপনার ব্লগ দিয়ে আপনি উপার্জন করতে পারবেন। বেশি কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক ব্লগ এর উপার্জন প্রথাঃ


কন্টেন্ট তালিকা 

বিষয়বস্তু

১. আমার প্রিয় অর্থোপার্জন কৌশল

২. প্রত্যক্ষ ওয়েবসাইট থেকে উপার্জন কৌশল 

৩. বিজ্ঞাপন

৪. অন্যান্য ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করা

৫. পরোক্ষ উপার্জন কৌশল

৬. অর্থ উপার্জন এর জন্য কীভাবে ব্লগ করবেন: প্রায়ই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

৭. উপসংহার


আমার পছন্দের উপার্জন কৌশল

অন্য বিষয়ে আলোচনার আগে আমার পছন্দের কৌশল নিয়ে আলোচনা শুরু করি।

১. অনুমোদিত বিপণন

আপনি যদি নিয়মিত মাস্টারব্লগিং পাঠক হয়ে থাকেন তাহলে জেনে থাকবেন যে আমি অনুমোদিত বিপণনকে প্রধান ব্লগ নগদীকরণ কৌশল হিসাবে বিবেচনা করি।

অনুমোদিত  বিপণন হল এমন ব্যবসায় যখন আপনি অন্য কোম্পানির পণ্য বিক্রি করেন।  তারপরে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করে দেয়া প্রতি বিক্রয়ের জন্য নির্দিষ্ট হারে কমিশন উপার্জন করে থাকেন।

ব্যক্তিগতভাবে, আমি কেবল অন্য ব্যক্তির পণ্য প্রচার করার মাধ্যমে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করেছি।  অনুমোদিত বিপণনকে এর জন্য জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।



২. তথ্য সম্বলিত পণ্য বিক্রয় করুন


আপনি যদি নিজের ব্র্যান্ডকে একটি অনুমোদিত শক্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তবে অনুমোদিত পণ্য এর জন্য যথেষ্ট নয়।

 আপনার নিজের একটা মানসম্মত পণ্য তৈরি করতে ব্র্যান্ডযুক্ত পণ্য তৈরি করতে হবে।

 কিছু পণ্য যেগুলো এই ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় সেগুলো হলো ই-বুকস, অডিওবুকএবং অর্থ প্রদানের পডকাস্ট।  আপনার যদি এই উপাদানগুলো থাকে তবে আপনি একটি সম্পূর্ণ অনলাইন প্রশিক্ষণ এর ব্যবস্থাও করতে পারেন।

 ৩. সেবা প্রদান


 যেহেতু আপনি নিজের ব্লগ চালান,দক্ষতা আছে বলেই ধরা যায় যাতে আপনি অন্যান্য পণ্য থেকে নিজের পণ্য আলাদা করতে পারেন।

 সুযোগগুলি অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত দক্ষতার উপর নির্ভর করে।

 উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া বিপণনে দক্ষ হন তবে ব্র্যান্ডগুলো সামাজিক মিডিয়াতে পরিচালনা করার জন্য অবশ্যই আপনার বিশেষ কিছু সেবা থাকতে হবে। যেসব সেবা আপনি অফার করতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়ার্ডপ্রেস উন্নয়ন এবং সামগ্রী সম্পাদনা।

 ৪) পরামর্শদাতা হওয়ার মাধ্যমে উপার্জন 


 অনলাইন পরামর্শ একটি নির্দিষ্ট ধরণের পরিষেবা যা আপনি আয়ের জন্য আপনার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে পারেন।

একজন অনলাইন পরামর্শদাতা হিসাবে, আপনার লক্ষ্য হলো আপনার ক্লায়েন্টদের মধ্যে জ্ঞানের কমতি পূরণ করা।  আপনি তাদের প্রয়োজনীয়তা, লক্ষ্য এবং উপলভ্য উপাদানগুলো মূল্যায়ন করে একটি সুন্দর সামগ্রিক পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করবেন।


বেশিরভাগ সফল ব্লগাররা পরামর্শ সরবরাহ করে। এর একটি টেলটল সাইন হলো  " ওয়ার্ক উইথ মি" একটি কল-টু-অ্যাকশন বা পেজ।




৫. একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন এবং প্রচার করুন


লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে আপনি আপনার ব্লগটিকে একটি মূল উপাদান হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি যদি বিশেষ মনোযোগী না হোন এক্ষেত্রে তাহলে বিভিন্ন ব্যবহারিক ভিডিও,ভিডিও বিজ্ঞাপন এবং স্পনসরশিপ এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করবেন। কিছু ইউটিউবার ভিডিও এর বিবরণে লিঙ্কের মাধ্যমে অনুমোদিত পণ্য এবং তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডযুক্ত পণ্য বিক্রয় করে।

কেবল মনে রাখবেন যে ইউটিউব ভিডিও পুরোপুরি প্রচারমূলক হওয়া উচিত নয়।  কমপক্ষে, আপনার একটি তথ্যযুক্ত, সৎ পর্যালোচনা করা উচিত যা দর্শকদের ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

এক্ষেত্রে আপনার যদি অনুপ্রেরণার প্রয়োজন হয় তাহলে ডেভ লি এর মতো ইউটিবার এর সম্বন্ধে পড়ে দেখতে পারেন।




৬. স্পন্সরকৃত পোস্ট লেখার মাধ্যমে উপার্জন


এই ধরনের কাজ করে উপার্জন করার জন্য 
পে পার পোস্ট অথবা সোশ্যালস্পারক এর মত প্ল্যাটফর্ম এ আপনি চেক ইন করতে পারেন।




৭. বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ব্যবহারিক পাবলিশ করুন

অ্যাডভারটোরিয়াল হলো একটি বিশেষ ধরণের স্পনসর পোস্ট যা অন্য কোম্পানির পণ্য প্রচারের উদ্দেশ্যে প্রচার করা হয়।

 এটি পণ্য পর্যালোচনার থেকে পৃথক,যেহেতু এটি পন্যের সুবিধার উপর জোর দেয়।

আপনার অ্যাডভার্টরিয়ালে ৭০-৮০% পন্যের সুবিধা নিয়ে এবং পণ্য সম্পর্কে ২০-৩০% বিবরণ দেয়া উচিত। এটি মনে রাখবেন যে পোস্ট এর অ্যাডভারটরিয়াল এবং সমস্ত লিঙ্কের জন্য "নো ফলো" ফিচার ব্যবহার করুন।

ঝুঁকি এবং পুরষ্কার সাবধানতার সাথে মূল্যায়ন করুন। এখনই আপনার কি সর্বোচ্চ মুনাফা করা দরকার, নাকি আপনি গুগলের রাডারে এখন উঠতে চান না?

 ৮. শারীরিক পণ্য বিক্রয়


কিছু ব্লগার তাদের ওয়েবসাইট ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম হিসাবে তাদের নিজের তৈরি পণ্যের বিষয়ে প্রচার করতে ব্যবহার করে। আপনি যদি এই কাজ করতে চান তবে আপনার দরকার তা হলো একটি ডিজাইনকৃত বিক্রয় পেজ।

৯. আপনার স্থানীয় প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে প্রচার করুন


ছোট্ট ব্যবসায়ীরা যারা সাধারণত একটি ব্লগ শুরু করেন তখন তাদের মনে একটি লক্ষ্য থাকে আর তা হলো নিজের স্থানীয় প্রতিষ্ঠান এ কাজ করা বা এর প্রচার করা।

এর জন্য আপনি আপনার আইডিয়া গুগল মাই বিজনেস এ প্লাগইন করতে পারেন।


১০. আপনার অফলাইন সেবা সম্বন্ধে প্রচার করুন


আপনার নিজের ব্লগে আপনার যে কোনো অফলাইন সেবা থাকলে তা অবশ্যই প্রচার করতে হবে।

আপনি কি একজন পেশাদার ফটোগ্রাফার বা কোনো ডিজাইনার? একটি বিবাহ বা ইভেন্ট ম্যানেজার?

আপনি যেই কাজই করুন না কেন নিশ্চিত হয়ে নিন যে এটি আপনার ওয়েবসাইটের  অবস্থানের সাথে প্রাসঙ্গিক।

 ১১. পেইড সুবিধা প্রচার করুন


"প্রিমিয়াম কন্টেন্ট" তৈরির বিষয়টি একজন ব্লগার হিসাবে বিবেচনা করা আপনার দায়িত্ব এবং এগুলি অবশ্যই একটি পে-ওয়াল দ্বারা সীমাবদ্ধ রাখবেন।

ব্লগস্ফিয়ার এগুলিকে "গেটেড সামগ্রী" বলে থাকে এবং এগুলি সাধারণত পেইড ব্যবহারকারীদের জন্যই প্রবেশযোগ্য। 



১২. জব বোর্ড তৈরি করুন


জব বোর্ড খুবই কমন ব্যাপার কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং রাইটিং জব বেশ জনপ্রিয়। জনপ্রিয় ব্লগে এই রকম বিজ্ঞপ্তি দেখা যায়।



১৩. ডোনেশন চাওয়া

আপনার ব্লগ থেকে উপার্জন এর সবচেয়ে সহজ উপায় শিখতে চান?

তাহলে আপনার ব্লগের সম্বন্ধে বেশি বেশি প্রচার করুন এবং ডোনেশন চেয়ে নিন বড় কোন ইনভেস্টর থেকে।

ডোনেশন কেবল তখনই কাজ করবে যদি আপনার অনুগত পাঠকগণ আপনার কন্টেন্ট উপভোগ করে এবং প্রশংসা করে। 

পেপাল এর মতো পেমেন্ট গেটওয়ে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটের যে কোনও জায়গায় "ডোনেট" বাটন যুক্ত করায় সহায়তা করতে পারে - কোনও কোডিংয়ের প্রয়োজন নেই।

১৪. নিজস্ব ব্লগের টি শার্ট বিক্রয় করুন

বিক্রি করার জন্য আপনার নিজের কোনো শারীরিক পণ্য নেই?

জাজল এবং ক্যাফ প্রেস এর মতো প্ল্যাটফর্ম আপনাকে আপনার নিজস্ব ব্র্যান্ডের পণ্যদ্রব্য ডিজাইন ও বিক্রয় করতে সহায়তা করতে পারে।  আপনি যে পণ্যগুলি ডিজাইন করতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে শার্ট, মগ, বালিশ, স্টিকার এবং টুপি। 


১৫. ফোন, ল্যাপটপ অথবা ট্যাব এর কেস বিক্রয় করুন

ব্র্যান্ডেড ফোন, ল্যাপটপ, বা ট্যাবলেট কেস বিক্রয় করুন

প্রত্যেকের কাছে আজকাল একটি স্মার্ট ডিভাইস রয়েছে যার কেস বা কভারগুলি একটি বিক্রয়যোগ্য জিনিস হতে পারে।

 প্রত্যেকেরই কাস্টম কেস কেনার জন্য কোনো বিশেষ কারণ রয়েছে।

কেসটিফাই এমন ওয়েবসাইটের মধ্যে একটি যেখানে আপনি নিজের গ্যাজেটের কেস বা কভার ডিজাইন ও বিক্রয় করতে পারেন।  এটি কোনো আইফোন, ম্যাকবুক, আইপ্যাড, বা স্যামসাং ডিভাইসের জন্য হতে পারে।

উৎপাদন এবং শিপিংয়ের ক্ষেত্রে, আপনি  কেস্টিফাইকে সমস্ত কাজ এর অনুমতি দিতে পারেন। আপনার ব্লগ সহ বিভিন্ন চ্যানেলে  বিশেষ কিছু ডিজাইন এবং প্রচার করার দিকে  জোর দিন যাতে গ্রাহক আকর্ষন বৃদ্ধি পায়।




ব্লগ থেকে উপার্জন এর প্রথম ১৫ টি উপায় বিস্তারিত দেখানো হলো। বাকি সকল পদ্ধতিগুলো নিচে তালিকা আকারে প্রকাশ করা হলো এবং সামনের পোস্টে এগুলো সম্বন্ধে বিশদ বিবরণ জানাব বলে আপনাদের কাছে প্রতিজ্ঞা করছি।

১৬. আপনার ওয়েবসাইটে পেইড ব্যবসায় নির্দেশনা চালু করুন

১৭. ইভেন্ট ক্যালেন্ডার বিক্রয় করুন

১৮. ভাড়ায় সাইডবার লিংক স্পেস প্রদান করুন

১৯. পোস্ট এর ভিতর লিংক বিক্রয় করুন

২০. আপনার সাইটে "ক্রয় এবং বিক্রয়" এর সেকশন চালু করুন

২১. অনলাইন অকশন হোস্ট করুন

২২. ড্রপশিপিং (মধ্যস্থতা) করুন

২৩. সাবস্ক্রিপশন বক্স বিক্রয় করুন

২৪. ওয়ারডপ্রেসে ঊ-কমারস এর মাধ্যমে উপার্জন করুন

২৫. কুপন এর মাধ্যমে ইনকাম করুন

২৬. অনুমোদিত পণ্যের পেজ বানান

২৭. চ্যাটবট এর মাধ্যমে পণ্য বা সেবা বিক্রয় করুন

২৮. গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে এড প্রচার করে ইনকাম করুন

২৯. অ্যাডভারটাইজিং স্পেস বিক্রয় করে উপার্জন করুন

৩০. হিলটপকনভারসেন্ট এর মতো এড নেটওয়ার্ক থেকে ইনকাম করুন

৩১.  অ্যামাজন এসোসিয়েট এর মত নগদীকরণ উইজেট ব্যবহার করুন

৩২. ইমেইল অ্যাড বিক্রয় করুন

৩৩. পপ আপ অ্যাড সার্ভিস

৩৪. কম বিক্রিত পন্যের জন্য পপ আপ বানানো

৩৫. অ্যাডমিডিয়া ব্যবহার করে ছবির মাধ্যমে বিজ্ঞাপন

৩৬. অ্যাডভারটাইজকাস্ট ব্যবহার করে পোডকাস্ট বিজ্ঞাপন

৩৭. অ্যাডফ্লাই ব্যবহার করে ইউ আর এল এর ভিতর বিজ্ঞাপন

৩৮. আরএসএস ফিড দিয়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে উপার্জন করুন

৩৯. অন্য সাইটের জন্য কন্টেন্ট লেখা

৪০. অন্য সাইটের জন্য কন্টেন্ট এডিট করা

৪১. পোর্টফোলিও বাড়ান যাতে অন্যান্য আয়ের সুযোগ বাড়ে

৪২. স্পন্সর গিভএওয়ে গ্রহণ করুন

৪৩. স্পন্সরদের টুইট করার জন্য পেমেন্ট নিন

৪৪. গেস্ট পোস্ট লিখে উপার্জন

৪৫. গেস্ট পোস্ট এর জন্য পেমেন্ট চেয়ে নিন

৪৬. ইন্সট্রাগ্রামে জনপ্রিয় হওয়ার জন্য পদক্ষেপ নিন

৪৭. পিন্টারেস্ট এ জনপ্রিয় হোন

৪৮. ফেসবুকে টাকা নিয়ে পেজ প্রমোশন করুন

৪৯. প্রেস ট্রিপ এর মাধ্যমে উপার্জন 

৫০. সোশ্যাল মিডিয়ার মডারেটর হয়ে যান

৫১. গ্রাফিক্স ডিজাইন করুন ফি এর বিনিময়ে

৫২. স্পন্সরকৃত ইমেইল পাঠান

৫৩. পোডকাস্টে মেনসন এর জন্য পেমেন্ট পান

৫৪. পোডকাস্ট গেস্টদের থেকে পেমেন্ট নিন

৫৫. পণ্য উপস্থাপন এবং সুপারিশ করে উপার্জন করুন

৫৬. অন্যান্য ওয়েবসাইট সামলান অর্থের বিনিময়ে

৫৭. ওয়েব সাইট পরীক্ষক হয়ে যান সাময়িক সময়ের জন্য

৫৮. রেফারেল এর মাধ্যমে টাকা কামান

৫৯. মিডিয়াম পার্টনার প্রোগ্রাম করে উপার্জন করুন

৬০. হাবপেজ এ আর্টিকেল পাবলিশ করুন


৬১. গোস্ট এর মাধ্যমে আয় করুন

৬২. ক্রস প্রমোশন এর মাধ্যমে আয় করুন

৬৩. ক্যাটাগরি স্পন্সরশিপের জন্য পেমেন্ট নিন

৬৪. ওয়েব পেজ ভাড়া দিন

৬৫. স্পন্সরকৃত পোল বা সারভে চালান

৬৬. স্পন্সরকৃত পোস্ট আরএসএস ফিড সাবস্কাইবারদের কাছে পৌছে দিন এবং উপার্জন করুন

৬৭. ওয়েবিনার এ মিলিত হয়ে কাজ করুন

৬৮. নিজস্ব এপ্লিকেশন বানান অথবা ওয়েবসাইটকে এপ্লিকেশনে রুপান্তর করুন

৬৯. আপনার ব্লগে বিশেষ সদস্য এরিয়া বানান

৭০. একটি গোপন পেইড ফেসবুক গ্রুপ খুলুন

৭১. প্যাট্রিওন এর মাধ্যমে ডোনেশন চেয়ে নিন

৭২. জনপ্রিয় লোকজনের বক্তব্য থেকে আইডিয়া নিয়ে পোস্ট লিখে আয় করুন( এজেন্ট ব্যবহার করুন)

৭৩. অফলাইন ইভেন্ট প্রচার করার জন্য আপনার ব্লগ ব্যবহার করুন

৭৪. আপনার পার্কিং স্পেস ভাড়া দিয়ে আয় করুন (পেভমিন্ট ব্যবহার করুন)

৭৫. পেইড পত্রিকা বানিয়ে ফেলুন

৭৬. আপনার ব্লগকে ব্যবসায়ে রুপান্তর করুন এবং বিনিয়োগকারী খুজে নিন (কিক স্টার্টার ব্যবহার করুন)

৭৭. আপনার কাস্টমাইজড ব্লগ থিম বিক্রি করুন থিমফরেস্ট এর মাধ্যমে

৭৮. আপনার রেখে দেয়া ফটো বিক্রয় করুন

৭৯. টুইচ এ স্ট্রিম করুন

৮০. ক্যানভা তে অবদান রাখুন


৮১. নিজস্ব ওয়ারডপ্রেস প্লাগইন বানান এবং বিক্রয় করুন ( কোডক্যানন ব্যবহার করুন)

৮২. কাস্টমারদের কাছে ইমেইল পাঠান (এক্টিভক্যাম্পেইন ব্যবহার করুন)

৮৩. কাস্টমারদের কাছে ভালো বিক্রয় তথ্য প্রচার করুন

৮৪. নিজস্ব ভুল ঠিক করে সে সম্বন্ধে কাস্টমারদের ইমেইল পাঠিয়ে বিক্রয় বাড়ানো

৮৫. সাবস্কাইবারদের বিশেষ দিবসে ক্রয়ে উব্ধুদ্ধ করুন

৮৬. পোডকাস্টে পাবলিক ডোনেশন চালু করুন

৮৭. ওয়েবসাইট বৈচিত্র‍্যময় করে তুলুন এবং লাভজনক বানান (ফ্লিপা ব্যবহার করুন)

৮৮. খালি ডোমেইন বিক্রয় করুন

৮৯. ব্লগ বিক্রি করুন ( এম্পায়ার ফ্লিপারস ব্যবহার করুন)


উপসংহার

আপনার ব্লগ থেকে উপার্জন করতে প্রস্তুত?

আমি যদি আপনার জায়গায় থাকতাম তাহলে এখনি  শীর্ষস্থানীয় নগদীকরণ কৌশলগুলির একটি তালিকা প্রস্তুত করে ফেলতাম যেগুলো আমার ভাল লেগেছে। তাহলে দেরি করছেন কেন? দ্রুত লিস্ট করে ফেলুন।


একটি কাজ করার সময় উপর থেকে নিচ ভালো করে দেখুন এবং বিশ্লেষন করুন। নিজের উপর আস্থা রাখুন এবং লক্ষ্য নির্ধারণ ও লক্ষ্যের পথে অবিচল থাকুন। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি যে আপনি সফল হবেনই। শুধু লক্ষ্যের জন্য কাজ করে যান আর মনে সাহস রাখুন।

শুভকামনা রইল আপনার জন্য!

Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...