Skip to main content

আপনার ব্লগে About Me Page লেখার ৬টি ফর্মুলা

 আপনি হয়তো জানেন না, কিন্তু About me page আপনার ব্লগ পেজের অন্যতম একটি অব্যবহৃত হাতিয়ার।


এটা আপনার ব্লগ পেজের শ্রোতাদের কোন প্রচারণার জন্য নয় বা আপনার কন্টেন্ট সম্বন্ধে কোন ধারণা এখানে প্রদান করা হয়না। 


এটা আপনার ব্লগ এর জন্য আরও বেশি উপকারী। 


যদি এটা সঠিকভাবে তৈরি করা যায়, তাহলে এটার মাধ্যমে শুধু আপনার শ্রোতারা একটা ভালো ইম্প্রেসন দেবেনা, বরং, 


এগুলো আপনার ভিজিটরদের মনে দাগ কাটবে এবং তাদের লং টাইমের জন্য আপনার ব্লগের সাবস্কাইবার হিসাবে ধরে রাখবে।


আজকে আমি আপনাদের ব্লগ এর About me page সুন্দরভাবে লেখার পদ্ধতি দেখাব যাতে আপনার শ্রোতারা আপনার সম্বন্ধে ভালো ধারণা পোষণ করে এবং লম্বা সময় অব্দি আপনাকে মনে রাখতে পারে। 


চলুন ব্লগ এর About me page লেখার সুন্দর পদ্ধতি দেখা যাক:




আপনার পেজ সম্বন্ধে লেখার ৬ টি অসাধারণ উপায়:


১. একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম


২. সুন্দর প্যারাগ্রাফ


৩. সুন্দর পরিচ্ছন্ন প্রোফাইল ইমেজ


৪. সূচনা


৫. সামাজিক প্রমাণ


৬. কল টু অ্যাকশন


১. একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম


আপনার ব্লগ পেজের শিরোমাম হলো এমন একটি জিনিস যা শ্রোতারা সবার আগে দেখতে পাবে। এবং এখানে আপনার যা করা উচিত তা হলো:


এখানে শ্রোতাদের এমনভাবে আকর্ষণ করুন যাতে তারা স্ক্রোলিং থামিয়ে দিয়ে আপনার ব্লগ পেজ পড়ার জন্য মনোমুগ্ধ হয়ে পড়ে। এখানে অনেকটা পুকুরে মাছ ধরার কৌশল অবলম্বন করবেন।


আপনার ব্লগ পেজ এর সম্বন্ধীয় লেখায় সঠিক শিরোনাম দেয়ার জন্য নিজের জিনিসগুলো খেয়াল রাখা বাঞ্ছনীয়।


১. নিজের ভাবমূর্তি বোঝানো: এই জিনিসটির জন্যই ভিজিটররা আপনার পেজ ভিজিট করবে। আপনাকে অন্যদের থেকে কি আলাদা মনে হচ্ছে? আপনি কি শ্রোতাদের আকর্ষণ করতে সক্ষম?


২. জানান আপনি কোন জায়গায় দক্ষ : ভিজিটরদের উদ্দেশ্যে এই তথ্য অবশ্যই পেশ করুন যে আপনি কোন কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ। এতে ভিজিটররা নিয়মিত সেই ব্যাপারে আপনার ব্লগ পেজ অনুসরণ করে সমাধান পেতে পারবে। 


৩. যে সমস্যা নিয়ে কাজ করছেন তা পাঠকদের জানান:

আপনি কোন সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে কাজ করছেন তা অবশ্যই শ্রোতাদের জানান যাতে তারা আপনার ব্লগ এর সহায়তা নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পারে।


একটি সুন্দর শিরোনামের উদহারণ দেখুন যা, Copyhacker থেকে নেয়া হয়েছে:


ব্লগ পেজের শিরোনামের আরেকটি দরকারী বিষয় হলো কিভাবে এখানে ব্লগ পেজের অধিকারীর ব্যক্তিসত্তা প্রদর্শন করা হয়েছে। "Sans Pixie Dust" ফ্রেজটি খুব সুন্দর ভাবে এই বিষয়টি উপস্থাপন করতে পারে। 


ফলাফল সবসময় কাজ করার সাথেসাথে আসে না, শীর্ষস্থানে আসতে এবং কার্যকর কপির মাধ্যমে সেলস বানাতে সময় লাগে। Copyhackers এই বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে। 


Action step : একটি শক্তিশালী শিরোনামের কথা ভাবুন যেখানে আপনার পাঠকরা আপনার সমাধানকারী সমস্যার কথা শিরোনাম পড়েই বুঝতে পারবে। এই লেখার ২-৩ টি ভার্সন বানান এবং সেরাটা বাছাই করে আপনার ব্লগ পেজে পাবলিশ করুন। 


২. সুন্দর প্যারাগ্রাফ


আপনি এখন ভালো একটি শিরোনাম দ্বারা পাঠকদের আকর্ষণ করে ফেলেছেন, এরপর কি করবেন?


এখন আপনি এই ধারা বজায় রাখতে ছোট ছোট প্যারা বানাতে পারেন যাতে পাঠকরা বাকি অংশ পড়ার ইচ্ছা না হারিয়ে ফেলে।


এই কাজটি করলে আপনার নিজের সম্বন্ধে আরও কিছু তথ্য বেরিয়ে আসে এবং ভিজিটররা একটি ভালো পোস্টের স্বাদ পায় ও জানতে চায় এরপর কি আছে।


ফলো আপ প্যারা লেখাও শিরোনাম লেখার মতই একই কৌশলে লিখতে হয়। এখানে শিরোনামের মত ব্লগ এর ব্যক্তিসত্তা ও আগের কথাগুলোতে জোর দিতে হয়। 


আপনাকে একটি ফলো আপ প্যারা সম্বন্ধে ভালো ধারণা দিতে, আমরা Jorden Makelle এর Creative Revolt ব্লগ থেকে তার ফলো আপ প্যারা আপনাদের দেখাচ্ছি:


এখানে তার লেখায় মজা ও অদ্ভুত কিছু লেখা থাকলেও তা পাঠকদের অবশ্যই আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবে। এজন্যই আমরা এই উদহারণ আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। 


আসলে Jorden কোনো সিরিয়াস বিজনেস রাইটার নন, উনি শুধু মানুষের আত্নবিশ্বাস এবং চিন্তাশক্তি বাড়ানোর জন্য লিখে থাকেন যা অধিকাংশ ফ্রিল্যান্স রাইটারদের সঙ্গে মিলে যায়।


আসলে ফলো আপ প্যারা হলো এমন অংশ যেখানে পাঠকরা আরও ভালো একটি ইম্প্রেশন খুজে পায় ও এরপর কি আছে তা পড়তেও উৎসাহিত হয়ে পড়েন।


Action step : এখন আপনার স্টার্টিং প্যারাগ্রাফ লেখা শুরু করুন। পাঠকরা কোন লক্ষ্যে পৌছাতে চায় তা এখানে বোঝান ও তাদের আশা দিন যে আপনি সেই লক্ষ্যে পৌছাতে তাদের সহায়তা করবেন।


৩. সুন্দর পরিচ্ছন্ন প্রোফাইল ইমেজ


আপনার ব্লগ এর About me page এ অবশ্যই আপনার নিজের ছবি দিতে হবে যাতে পাঠকরা শুধু ব্লগ না, আপনার উপরেও একটা ভালো ইম্প্রেসন পেতে পারে। 


এর চেয়েও বেশি দরকারী বিষয় হলো, আপনার ছবি দিলে অন্য ছবির চেয়ে দ্বিগুণ ভালো ইম্প্রেসন পাওয়া যায়।


আপনি আপনার যে ছবিটি ব্যবহার করবেন সেটি অবশ্যই পেশাদার এবং ভালো রিসলিউশন এর হতে হবে এবং এর সাথে আপনার বিকল্পগুলোর সম্বন্ধ থাকা উচিত। 


আপনার ছবি তোলার ক্ষেত্রে ভালো একটি ফোন বা ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলবেন যাতে ছবি সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ও উচ্চ রিসলিউশন এর হয়। 


নিচের জিনিসগুলো ছবি তোলার সময় মাথায় রাখবেন :


১. নিজের মতো থাকুন : কখনই নিজেকে ছবিতে অন্য কারোর মতো দেখানোর চেষ্টা করবেন না। মনে রাখবেন, মানুষ খাটি বা ইউনিক ব্যক্তিসত্তা বেশি পছন্দ করে। আপনি যতো ইউনিক হবেন, পাঠকরা ততই আপনার ব্লগ ও আপনার উপর আকৃষ্ট হবে। 


২. ছবিতে কোন লেখা বা ফিল্টার ব্যবহার করবেন না:


৩. ছবি তোলার সময় হাসুন : একটি গবেষনায় পাওয়া গেছে, প্রোফাইল ছবিতে হাসা অবস্থায় ছবি থাকলে ১০% বেশি conversion rate বেড়ে যায়। 


Jeff Bullas এর প্রোফাইল ইমেজ আপনার পেজের জন্য একটি ভালো উদহারণ:


Action Step : এখনি আমাদের দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে আপনার ব্লগ পেজের প্রোফাইল ইমেজ বাছাই করুন। এরকম ছবি কি আপনার কাছে নেই? তাহলে দেরি না করে এখনি তুলে ফেলুন আমাদের নিয়মে দেখানো ছবি।


৪. সূচনা

আপনি যত গল্প বা জীবনকাহিনী শোনান আপনার পাঠকদের, তা গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবেনা যতক্ষণ না আপনি কোন সামাজিক প্রমাণ সেখানে তুলে ধরছেন। 


এজন্যই About me page এ সামাজিক প্রমাণ তুলে ধরাটা খুবই জরুরী। 


সামাজিক প্রমাণ অনেকভাবে তুলে ধরা যায়, তবে নতুন ব্লগার হিসাবে নিম্নের দুইটি উপায়ে আপনি সামাজিক প্রমাণ তুলে ধরতে পারেন:


i) As seen on/ As featured in (অর্থাৎ অন্য কোথাও দেখা যাওয়া বা প্রকাশিত হওয়া)


যদি আপনি আগে কোন বড় প্রকাশনায় লিখ্র থাকেন যেমন-forbes, entrepreneurs,social media examiners, তাহলে আপনার এই পেজগুলোর লেখা About me page এ মেনশন করা উচিত।


কারণ About me page এ যেমন তেমন লেখা দেখেই কেউ সেটাকে গুরুত্ব দেবেনা। বরং যদি আপনি এ সমস্ত কোন জায়গায় লিখে থাকেন আর সেই প্রমাণ সেখানে পেশ করেন তাহলে আপনার জীবনকাহিনী বা গল্পের সত্যতা প্রমাণিত হয়। 


ii) Testimonials (প্রশংসাপত্র)


যখন আপনি কোন ক্লায়েন্টকে সেবা দেন, তখন স্বভাবতই আপনি তাদের থেকে আপনার সেবার রিভিউ বা কিছু ভালো কথা তাদের থেকে শুনতে চান। এটা শেয়ার করা খুবই কার্যকর যদি সেই ক্লায়েন্ট জনপ্রিয় হয়ে থাকেন। 


অথবা আপনি যদি কোন বড় কোম্পানি বা মানুষের সাথে কাজ করে থাকেন, তাহলে তাদের কাছে আপনার সম্বন্ধে কাজের ভালো রিভিউ নিয়ে তা About me page এ শেয়ার করতে পারেন। এতে পাঠকরা বিশ্বাস করতে বাধ্য হবে যে আপনি ও আপনার ব্লগ আসলেই কার্যকর।


আসুন উদহারণ হিসাবে, Stuart's About me page দেখা যাক:


এখানে বড় কিছু ব্যক্তিত্ব, যেমন- Neil Patel, Glen allsop, Zac johnson এবং প্রমুখ এর রিভিউ রয়েছে যা আসলেই পাঠকদের বিশ্বাস ও ভরসার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করছে।


Action step: আপনার সামাজিক প্রমাণগুলোর একটি তালিকা বানিয়ে ফেলুন। যদি না থাকে তাহলে তা বানানোর দ্রুত ব্যবস্থা করুন।


৬. Call to Action সংযুক্ত করুন


আপনি যখন আপনার পাঠকদের কাছে ভালো ইম্প্রেশন বানিয়ে ফেলেছেন, তখন আপনার শেষ কাজ হচ্ছে তাদের স্থায়ী পাঠকে রুপান্তর করা। 


এখন আপনি আপনার সম্বন্ধে যথেষ্ট তথ্য দিয়েছেন এবং সেগুলো পাঠকদের মনে ধরেছে। এখন দরকার পাঠকদের কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে সেখান থেকে ফলাফল পাওয়ার। 


এমন বেশ কিছু প্রতিক্রিয়ার উদহারণ রয়েছে যা অনুসরণযোগ্য। কিন্তু আমি এখানে সেরা কিছু উপায় আপনাদের দেখাবো।


i) পাঠকদের আপনার সাবস্ক্রাইবার তালিকায় যুক্ত হতে বলুন


আপনার ইমেইল লিস্টে সাবস্ক্রাইব করলে পাঠকদের থেকে আপনি আরও বেশি ট্র‍্যাফিক পাবেন।


৮৬% প্রফেশনালরা ইমেইল কমিউনিকেশনকে বেশি প্রাধান্য দেন যখন ব্যবসায়িক কোন যোগাযোগ করেন। 


আপনারা এইক্ষেত্রে, Raelyn Taylor এর About me page এর ফর্ম উদহারণ হিসাবে দেখতে পারেন। 


আপনি এছাড়াও নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:


১. পরীক্ষা এবং ব্যবহারকৃত টুল ব্যবহার করুন: 

সেরা টুল যেগুলো ফর্ম কনভার্ট করতে সহায়ক)


২. আপনার সুবিধাগুলো বিভিন্নভাবে প্রদর্শন করুন:  ( ad blindness)


৩. ফলাফল বিবেচনা করুন : 


ii) বাটন তৈরি করুন


কিছু ব্লগ মালিকরা চান তাদের পাঠকরা যেনো প্রতিক্রিয়া হিসাবে কোন একটি বাটন প্রেস করে। 


যখন ভিজিটররা সেই বাটনে ক্লিক করেন, তখন তাদেরকে ফর্ম বা আবেদন করার পেজে নিয়ে যাওয়া হয়। 


এরকম একটি উদহারণ দেখতের চাইলে, Smartblogger এর Jon morrow এর About me page অনুসরণ করতে পারেন। 


এই বাটনে ক্লিক করে ফর্ম পূরণ করলে আপনি এই পেজটির লেটেস্ট সকল কন্টেন্ট সম্বন্ধে জানতে পারবেন এবং নোটিফিকেশন পাবেন।


Action step : আপনার ব্লগ এর প্রাথমিক অফারগুলোদ সম্বন্ধে পাঠকদের জানান। এটা কোন ebook, video course, email subscription বা অন্য কিছু হতে পারে। এগুলো আপনার ব্লগ থেকে পাঠকরা কোন সমস্যার সমাধান পাবে তা জানাবে ও স্থায়ী গ্রাহকে পরিণত করবে। Thrive leads এর মতো যেকোনো টুল ব্যবহার করুন এবং আপনার ইমেইল বিল্ড করা শুরু করুন।


উপসংহার


মনে রাখবেন, আপনার ব্লগ এর About me page সবসময় আপনার সম্বন্ধে পুরো তথ্য প্রকাশ করবে। 


শুধু আপনার ব্লগ বা ব্লগার হিসাবে নয়, আপনার পুরো জীবনকাহিনী এখানে উঠে আসবে। আপনার সকল তথ্য পাঠকদের কাছে তুলে ধরলে তারা সহজেই বুঝতে পারবে আপনি কোন ধরনের ব্লগ এর মালিক না কেমন ব্লগার। 


এবং যদি তাদের আপনার লেখা পছন্দ হয়, তারা আপনার স্থায়ী গ্রাহকে পরিণত হবে এবং আপনার কথা তারা মন দিয়ে শুনবে। 


তবে, এসব কিছুই আপনি পাবেন না যদি আপনি আমার দেখানো উপরের পদক্ষেগুলো অনুসরণ না করেন।


তাই অবশ্যই আমার দেখানো পদক্ষেপ অনুসরণ করবেন এবং আমি কথা দিচ্ছি আপনার পাঠকরা অবশ্যই আপনাকে ইতিবাচক সাড়া দেবে। 


আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আপনাদের যেকোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। 


সবাইকে শুভকামনা! 


Comments

Popular posts from this blog

সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা এবং অসুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

সমসাময়িক জীবনে ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ - একটি অনিবার্য উপাদান, বিশেষ করে যারা ব্যস্ত জীবন যাপন করেন এবং তথ্য আপডেটের জন্য এটির উপর নির্ভরশীল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকেরা বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, পরিবারের সাথে কথা বলতে পারে এবং অসংখ্য প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ অনলাইন ক্রিয়াকলাপগুলির মধ্যে একটি হল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। একটি সমীক্ষা অনুসারে ২০২১ সালে প্রায় ৮২% আমেরিকানদের এক বা একাধিক সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইটে একটি প্রোফাইল ছিল, যা আগের বছরের ব্যবহারের হার থেকে ২% বেশি। ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২২৩ মিলিয়ন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করত। সোশ্যাল মিডিয়ার সুবিধা/সোশ্যাল মিডিয়ার ভালো দিক কানেক্টিভিটি কানেক্টিভিটি সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। এটি যেকোনো সময়, সর্বত্র অগণিত ব্যবহারকারীকে লিঙ্ক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং এর সংযোগের মাধ্যমে তথ্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে, যা মানুষের একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা সহজ...

কিওয়ার্ড কি, কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে ?

অনলাইন ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড (keyword) বিশাল একটা জিনিস কারন একটা সামান্য keyword আপনার জীবন কল্পনাহীন পরিবর্তন করে দিতে পারে যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে খুঁজে পান। সুতরাং সবাই চায় সঠিক এবং ভালো কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে । আমাদের, keyword নিয়ে বিস্তারিত যেমন – কিওয়ার্ড কি, কিওয়ার্ড কত প্রকার, কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড স্টাফিং কি জেনে নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি সাথে জেনে নেওয়া দরকার কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভালো বাংলা কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল কোণগুলো। কিওয়ার্ড-keyword-কি-কত-প্রকার-কিওয়ার্ড-রিসার্চ-কিভাবে-করে সূচিপত্র 1 কিওয়ার্ড(keyword)কি 2 কিওয়ার্ড কত প্রকার(types of keywords) 2.1 ক. অভিপ্রায় ভিত্তিক প্রকার (Based On Keyword Intend ) – 2.1.1 ১. মার্কেটিং কিওয়ার্ড(marketing) 2.1.2 ২. ব্রান্ড বেসড কিওয়ার্ড (brand) 2.1.3 ৩. লোকেশন বেসড কিওয়ার্ড (geo-targeting) 2.1.4 ৫. কম্পিটিশন বেসড কিওয়ার্ড(competitor) 2.1.5 ৬. কাস্টমার বেসড কিওয়ার্ড (customer centric) 2.2 খ. কিওয়ার্ড দৈর্ঘ্য নির্ভর ভাগ (based on length) 2.2.1 ১. Short-tail keyword ...

প্রসেসর কি? প্রসেসর কিভাবে কাজ করে?

প্রসেসর কম্পিউটারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এটাকে CPU বা সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বলে জানি। কম্পিউটারের এই অংশটি মূলত আমাদের কমান্ড প্রসেস করে এবং আউটপুট দেয়। প্রসেসরকে বলা হয় কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারণ প্রসেসিং ইউনিট ছাড়া আমরা কম্পিউটারের কোনো ধরনের কাজ করতে পারি না। আজ আমরা এই ব্লগ পোস্টে জানবো প্রসেসর কি, কিভাবে কাজ করে, এর গঠন কি এবং প্রসেসর কি কি। তো চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের ব্লগ পোস্ট। আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনি প্রসেসর সম্পর্কে আপনার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রসেসর কি? প্রসেসর হল আমাদের ফোন বা ল্যাপটপে এক ধরনের বিশেষ হার্ডওয়্যার যা আমাদের নির্দেশ বা ইনপুট গ্রহণ করে এবং আমাদের ডিসপ্লের সামনে আউটপুট হিসেবে প্রদর্শন করে। সহজ ভাষায় যিনি প্রসেস করেন তিনি প্রসেসর। অর্থাৎ, আমাদের নির্দেশগুলি প্রসেস করে ভিজ্যুয়াল আকারে আমাদের কাছে আনা হয়। কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রসেসর ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। প্রসেসর ছাড়া এই দুটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস একেবারেই অচল। প্রসেসর হল এক প্রকার গাণিতিক ইঞ্জিন। কারণ এটি একটি স্বয়ংসম্পূ...